আন্তজার্তিক বির্দশণ নন্দ বংশ ভাবনা কেন্দ্রের কঠিন চীবর দান অনুষ্ঠিত

প্রকাশ : ১৭ অক্টোবর ২০২৪, ১৪:৩৬ | অনলাইন সংস্করণ

  চাইথোয়াইমং মারমা, রাজস্থলী ( রাঙ্গামাটি):

আন্তজার্তিক বির্দশণ নন্দ বংশ ভাবনা কেন্দ্রের কঠিন চীবর দান

রাঙ্গামাটি জেলা রাজস্থলী উপজেলা ৩নং বাঙ্গালহালিয়া ইউনিয়নের আন্তজার্তিক বির্দশণ নন্দ বংশ ভাবনা কেন্দ্রের কঠিন চীবর দান অনুষ্ঠিত হয়।

১৭ অক্টোবর ২০২৪ সকাল ৮ টায় খ্যাংদং পাড়া নিজ বিহারে বিদর্শণ ভাবনা কেন্দ্রের কঠিন চীবর দান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ৩নং বাঙ্গালহালিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আদোমং মারমা সভাপতিত্ব করেন আন্তজার্তিক বিদর্শণ ভাবনা কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা নন্দ বংশ মহাথেরো।

আরো উপস্থিত বিভিন্ন দূর দূরান্তে হতে আগত বিহারাধ্য ক্ষ ভিক্ষু সহ বৌদ্ধ ধর্মের প্রাণ দায়ক ও দায়িকা সমাজ সেবক মানবতার দানশীল ব্যক্তিরা অংশগ্রহণ করেন। সকাল সাড়ে ৮ টায় বৌদ্ধ ধর্মের পতাকা উক্তোলন ধর্মের গানের মধ্যে দিয়ে শুভ কঠিন চীবর দান শুভ উদ্ধোধন করা হয়েছে। বাংলাদেশের বড়ুয়া সম্প্রদায়ের বৌদ্ধ ধর্মেরলম্বীরা বুধবার আষাঢ়ী পূর্ণিমা তিথি শেষ করে আজ কঠিন চীবর দান পুরো অক্টোবর মাসকে প্রাধান্য দিয়ে হিসাবে আরম্ভ করা হয়েছে।


বৌদ্ধ ধর্মের দ্বিতীয় বড় উৎসব আষাঢ়ী পূর্ণিমা তিথি ৩মাস বর্ষাবাস ধারণ করে থাকে বিহারে ভান্তে শ্রমণ দায়ক দায়িকারা গৌতম বুদ্ধের আর্দশের অনুশরণ খাবারে মাছ মাংস হতে জীব জন্ত প্রাণী হত্যা হতে বিরত রাখা গৌতম বুদ্ধের বাণী কে গ্রহণ করি মেনে চলতে লাগে। এ তিন মাস নিরামিষ খাবার খেয়ে উপভোগ করলে কর্মের জীবনের ভবিষ্যৎ তে সুখী শান্তি দীর্ঘায়ু সু স্বাস্থ্য সুফল পাওয়া যাবে।


প্রধান অতিথি আদোমং মারমা বলেন, এ অক্টোবর মাস বৌদ্ধ ধর্মের দ্বিতীয় বড় আষাঢ়ী পূর্ণিমা তিথি শেষ করে কঠিন চীবর দান কল্পতরু দান, প্রদীপ পূজা ফুল পূজা ছোয়াং দান হিসাবে প্রতিবছর করে থাকে বলে সকল প্রতি জানান। বৌদ্ধ ধর্মের শাস্তি ধর্ম সারা বিশ্বের ছড়িয়ে দিতে চাই। কর্মফল আমরা বিশ্বাস করি গ্রহণ করতে হবে। ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষ সকল সম্প্রদায়ের শান্তি ময় বসবাস করুক ভগবানের কাছে প্রার্থী করছি।