বৈদ্যুতিক ব্যবস্থার আধুনিকায়নে এসপিসি পোল কিনবে সরকার

প্রকাশ : ২৯ অক্টোবর ২০২৫, ১১:০২ | অনলাইন সংস্করণ

  আমার বার্তা অনলাইন:

উত্তর আফ্রিকার দেশগুলোর মধ্যে লিবিয়া এমন এক ট্রানজিট দেশ যেখানে অভিবাসীরা ‌‘সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জের’ মুখোমুখি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা বা আইওএম-এর মহাপরিচালক অ্যামি পোপ।

২৪ অক্টোবর বার্তা সংস্থা এএফপিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এমন মন্তব্য করেছেন। মরক্কোর রাজধানী রাবাতে তিনি এএফপিকে সাক্ষাৎকারটি দিয়েছেন।

একই সঙ্গে তিনি সতর্ক করেছেন, সুদানের যুদ্ধের কারণে পুরো অঞ্চলে শরণার্থীদের সংখ্যা ব্যাপকভাবে বেড়ে যাচ্ছে।

অ্যামি পোপ বলেন, আমরা নিয়মিত এমন অভিবাসীদের কাছ থেকে তথ্য পাচ্ছি যারা অপহৃত হয়েছেন, মুক্তিপণ দাবিতে আটক ছিলেন অথবা সহিংসতা ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন।

লিবিয়ায় বর্তমানে ৩০ থেকে ৪০ লাখ বিদেশি রয়েছেন যারা চলতি গ্রীষ্মে ‘অবৈধভাবে প্রবেশ’ করেছেন বলে দেশটির কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। ২০১১ সালে সাবেক স্বৈরশাসক মুয়াম্মার গাদ্দাফির পতন ও মৃত্যুর পর দেশটিতে দীর্ঘস্থায়ী অস্থিরতার সুযোগে সক্রিয় হয়ে ওঠে পাচারকারী ও মানবপাচার চক্রগুলো।

অ্যামি পোপের ভাষায়, এখন লিবিয়া হয়ে ইউরোপে পৌঁছানোর আশায় যারা আসছেন, তাদের মধ্যে এশীয় নাগরিকের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। বিশেষ করে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের নাগরিকেরা আসছেন বড় সংখ্যায়। তারা সাধারণত উপসাগরীয় দেশগুলো হয়ে লিবিয়ায় পৌঁছান।

আইওএম-এর তথ্যে আরও বলা হয়েছে, সোমালিয়া, ইরিত্রিয়া ও সুদান থেকেও লিবিয়ায় আগমন বেড়েছে। এপ্রিল ২০২৩ সালে সুদানে সেনাবাহিনী ও আধাসামরিক বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে সেখানে সহিংসতা চলছেই।

আমার বার্তা/এল/এমই