ই-পেপার মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২

গাজায় জাতিগত নির্মূলের বিরুদ্ধে ট্রাম্পকে সতর্ক করলেন জাতিসংঘ মহাসচিব

আমার বার্তা অনলাইন
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:৪৬

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে গাজায় 'জাতিগত নিধন' এড়ানোর বিরুদ্ধে সতর্ক করলেন জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) জাতিসংঘে ফিলিস্তিনি জনগণের অবিচ্ছেদ্য অধিকার অনুশীলন বিষয়ক কমিটিতে দেওয়া ভাষণে তিনি দুই রাষ্ট্র সমাধানের বিষয়টি পুনর্ব্যক্ত করেন।

তিনি বলেন, সমাধানের সন্ধানে আমাদের অবশ্যই সমস্যাটিকে আরও খারাপ করা উচিত নয়। আন্তর্জাতিক আইনের ভিত্তির প্রতি সবার অবিচল থাকা অত্যাবশ্যক। যে কোনো ধরনের জাতিগত নিধন এড়িয়ে চলা অপরিহার্য।

গুতেরেস ভাষণে ট্রাম্পের কথা সরাসরি উল্লেখ না করলেও তার মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক সাংবাদিকদের বলেন, গুতেরেসের মন্তব্যকে প্রতিক্রিয়া হিসেবে দেখা 'ন্যায্য অনুমান' হবে।

গুতেরেস বলেন, যে কোনো টেকসই শান্তির জন্য প্রয়োজন দ্বি-রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের দিকে বাস্তব, অপরিবর্তনীয় ও স্থায়ী অগ্রগতি, দখলদারিত্বের অবসান এবং গাজাকে অবিচ্ছেদ্য অংশ করে একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা।

তিনি বলেন, ইসরায়েলের সঙ্গে শান্তি ও নিরাপত্তার সঙ্গে পাশাপাশি বসবাসকারী একটি টেকসই, সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্রই মধ্যপ্রাচ্যের স্থিতিশীলতার একমাত্র টেকসই সমাধান।

এর আগে বুধবার গুতেরেস ওই অঞ্চলের পরিস্থিতি নিয়ে জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহর সঙ্গে কথা বলেছেন বলে জানান তার মুখপাত্র ডুজারিক।

জাতিসংঘে ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষের দূত রিয়াদ মনসুর কমিটিকে বলেন, ফিলিস্তিন ছাড়া আমাদের আর কোনো দেশ নেই। গাজা এর একটি মূল্যবান অংশ। আমরা গাজা ছেড়ে যাচ্ছি না। পৃথিবীর এমন কোনো শক্তি নেই যা ফিলিস্তিনি জনগণকে গাজাসহ আমাদের পূর্বপুরুষের জন্মভূমি থেকে সরিয়ে দিতে পারে।

মনসুর জানান, আগামী সপ্তাহে ওয়াশিংটন সফরে আরব দেশগুলো থেকে ট্রাম্পকে একটি সমন্বিত বার্তা দেবেন বাদশাহ আবদুল্লাহ। তিনি বলেন, আমরা গাজাকে পুনর্গঠন করতে চাই। আমরা এটাকে আবার জোড়া লাগাতে চাই। আমরা সব দেশকে এই প্রচেষ্টায় আমাদের সহায়তা করার জন্য অনুরোধ করছি। আমরা অন্য দেশ বা অন্য জায়গা খুঁজছি না।

প্রসঙ্গত, ফিলিস্তিনিরা পশ্চিম তীর, পূর্ব জেরুজালেম এবং গাজা উপত্যকা নিয়ে একটি রাষ্ট্র চায়, যা প্রতিবেশী আরব রাষ্ট্রগুলোর সাথে ১৯৬৭ সালের যুদ্ধে ইসরায়েল দখল করেছিল।

আমার বার্তা/জেএইচ

বাংলাদেশে প্রথম কোনো ব্রিটিশ এমপির সাজা, যা বলছে যুক্তরাজ্যের মিডিয়া

রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে মা শেখ রেহেনাকে প্লট

ইউক্রেনের ‘সবচেয়ে বড় সমস্যা’ কী, জানালেন ট্রাম্প

রাশিয়া এবং ইউক্রেনের মধ্যে চলমান যুদ্ধে বর্তমানে চরম বেকায়দায় আছে ইউক্রেন। এ যুদ্ধে ইউক্রেনের সবচেয়ে

বিশ্বজুড়ে যুদ্ধের দামামা: সমরাস্ত্র শিল্পের মুনাফা বেড়ে ৬৭৮ বিলিয়ন ডলার

বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন অঞ্চলে বড় ধরনের যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ায় অস্ত্র বিক্রি ও সামরিক সেবা শিল্প খাতের

ঘূর্ণিঝড় ‘ডিটওয়াহ’র তাণ্ডবে শ্রীলংকায় মৃতের সংখ্যা ২০০ ছাড়াল

শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘ডিটওয়াহ’র প্রভাবে টানা ভারী বর্ষণ ও ভূমিধসে শ্রীলংকার রাজধানী কলম্বোর নিম্নাঞ্চলসহ বিভিন্ন এলাকা
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

খালেদা জিয়াকে ‘অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’ ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন

অবশেষে ভারত অনুমোদন দিল, বাংলাদেশ ছাড়ল ভুটানের পণ্যের চালান

নির্বাচিত সরকারের পক্ষে এত সংস্কার হজম করা কঠিন হতে পারে

মঙ্গলবারও চলবে প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি, স্থগিত বার্ষিক পরীক্ষা

বৃহৎ দলগুলোর আরও বেশি ঐক্য-বোঝাপড়া-সমঝোতা প্রয়োজন: তাহের

ব্যাংক বহির্ভূত ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান অবসায়নের অনুমোদন বাংলাদেশ ব্যাংকের

ফায়ার সার্ভিসের ৭ ইউনিটের চেষ্টায় চকবাজারের আগুন নিয়ন্ত্রণে

অগোচরে থাকা ব্যক্তিদেরও এখন বিচারের মুখোমুখি আনা সম্ভব

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ নির্বাচন কার্যক্রম স্থগিত

শাহজালাল বিমানবন্দরে ৪ যাত্রীর শরীর থেকে ১০২ অবৈধ মোবাইল উদ্ধার

মোহাম্মদপুরের পর এবার চকবাজারে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট

খালেদা জিয়ার অবস্থা স্থিতিশীল, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ফখরুলের

আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় ৪ জিকির সম্পর্কে জেনে নিন

মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ উন্নয়নে সেরা স্বীকৃতি পেলেন ৪০ জন পেশাজীবী

গার্মেন্টস শিল্পকে পরিবেশবান্ধব উৎপাদনে আরও অগ্রণী ভূমিকা পালনের আহ্বান

ডিসেম্বর মাসে এলপি গ্যাসের দাম নির্ধারণ করবে বিইআরসি

ক্ষমতায় না গিয়েও অনেকে ক্ষমতার দাপট দেখাচ্ছেন: শফিকুর রহমান

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে শীতের পিঠা ও গ্রামীণ সাজ উৎসব অনুষ্ঠিত

মোহাম্মদপুরের আবাসিক ভবনে আগুন

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার বিষয়ে এখন থেকে তথ্য দেবেন ডা. জাহিদ