ই-পেপার বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২

পিলখানা হত্যাকাণ্ড: ১৭৮ বিডিআর জোয়ানের কারামুক্তিতে বাধা নেই

আমার বার্তা অনলাইন:
২১ জানুয়ারি ২০২৫, ১৯:৪৪

পিলখানা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দায়ের করা বিস্ফোরক মামলায় কারাগারে থাকা ১৭৮ বিডিআর জোয়ানের কারামুক্তিতে বাধা নেই।

মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) বিকেলে ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়ার আদালত জামিনপ্রাপ্ত এসব আসামিদের নাম প্রকাশ করেন। এর মধ্য দিয়ে ১৬ বছর পর কারামুক্ত হতে যাচ্ছেন তারা।

বিষয়টি নিশ্চিত করে আদালতের চিফ প্রসিকিউটর মোঃ বোরহান উদ্দিন বলেন, গত রবিবার হত্যা মামলায় নিম্ন আদালত ও উচ্চ আদালত থেকে খালাস প্রাপ্তদের বিস্ফোরক আইনের মামলায় জামিনের আদেশ দেন বিচারক। আজ যাচাই বাছাই শেষে ১৭৮ জনের জামিন পাওয়ার তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে। আগামিকাল বুধবার তাদের জামিননামা দাখিল করা হবে। এরপর তাদের জামিন সংক্রান্ত নথি-পত্র কারাগরে গেলে সেখানে কারাবিধি অনুযায়ী কারামুক্ত হবেন তারা।

তিনি আরো বলেন, হত্যা মামলায় খালাস প্রাপ্তদের ভিতরে রাষ্ট্রপক্ষের আপিলে যারা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড পেয়েছেন। ওই পনেরজন বাদে সবাইকে জামিন দেয়া হয়েছে। প্রকাশিত তালিকা স্বচ্ছতার ভিত্তিতে করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিডিআরের (বর্তমানে বিজিবি) বিদ্রোহী জওয়ানরা সংস্থাটির সদর দফতর রাজধানীর পিলখানায় নারকীয় তাণ্ডব চালায়। তাদের হাতে প্রাণ হারান ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ ব্যক্তি।

এই বিদ্রোহের পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একটি ও সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে আরেকটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। দুই কমিটির প্রতিবেদনে বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনার বিচার সেনা আইনে করার সুপারিশ করা হলেও উচ্চ আদালতের মতামতের পর সরকার প্রচলিত আইনেই এর বিচার করে।

বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় দুটি ফৌজদারি মামলা করা হয়। এর একটি ছিলো হত্যা মামলা আর অন্যটি বিস্ফোরক আইনের মামলা।

খুনের মামলায় ৮৫০ জনের বিচার শেষ হয় ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর। এতে ১৫২ জনের ফাঁসি, ১৬০ জনের যাবজ্জীবন ও ২৫৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আর ২৭৮ জন খালাস পান। ২০১৭ সালের ২৭ নভেম্বর এই মামলায় হাইকোর্টের আপিলের রায়ও হয়ে যায়।

অপরদিকে বিস্ফোরক মামলায় ৮৩৪ জন আসামি রয়েছে। মামলাটি হত্যা মামলার সঙ্গে বিচার কাজ শুরু হয়েছিল ২০১০ সালে। কিন্তু মাঝপথে শুধু হত্যা মামলার সক্ষ্য উপস্থাপন করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। বিস্ফোরক মামলার সাক্ষ্য উপস্থাপন করেনি। এক পর্যায়ে বিস্ফোরক মামলার কার্যক্রম এক প্রকার স্থগিত করে দেয় রাষ্ট্রপক্ষ। যে কারণে মামলাটির বিচারকাজ শেষ হতে বিলম্ব হয়।

আমার বার্তা/এমই

বাগেরহাট ও গাজীপুরের সীমানা নিয়ে হাইকোর্টের রায় বহাল

বাগেরহাট ও গাজীপুরের সীমানা নিয়ে হাইকোর্টের রায় বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। রায়ে বলা হয়েছে, বাগেরহাটের

ইসির সিদ্ধান্ত অবৈধ, বাগেরহাটে চারটি আসন পুনর্বহাল

বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করে

জয়কে ট্রাইব্যুনালে হাজিরে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত অপরাধী শেখ হাসিনার ছেলে এবং তার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক

আবু সাঈদ হত্যা মামলায় চলছে বিশেষ তদন্ত কর্মকর্তার সাক্ষ্য

চব্বিশের জুলাই অভ্যুত্থানের প্রথম শহীদ রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যার ঘটনায়
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রিমাউন্ট ভেটেরিনারি অ্যান্ড ফার্ম কোরের বার্ষিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

খুবি প্রশাসনের উদাসীনতায় কুআ’র পুনর্মিলনী স্থগিত

তফসিল ঘোষণার পরই ২ উপদেষ্টার পদত্যাগ কার্যকর হবে: প্রেস সচিব

মানবাধিকার দিবসে মানবিক আন্দোলন বাংলাদেশের বর্ণাঢ্য র‌্যালি

আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা

দেশ রক্ষায় যুদ্ধে নামতে হবে নয়তো দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে: তারেক রহমান

ভারতকে হারানোর পুরস্কার ৭ লাখ টাকা করে পেলেন হামজারা

ভারতের কারাগারে আটক থাকা ৩২ জেলেকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর

বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধনে নতুন গেজেট প্রকাশ, পরীক্ষায় আসছে পরিবর্তন

নির্বাচনে পুলিশকে শতভাগ নিরপেক্ষ থাকতে হবে: ডিএমপি কমিশনার

১৫৯ জন জুলাই যোদ্ধা বিদেশে চিকিৎসা নিয়েছেন: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

মেগা প্রজেক্টে নয়, আমরা শিক্ষার পেছনে টাকা খরচ করবো: তারেক রহমান

অটোমোবাইল শিল্পে সমন্বিত নীতিমালা প্রণয়নের আহ্বান

কৃষি সম্প্রসারণে কৃষিবিদদের অধিকার নিশ্চিতের দাবিতে বাকৃবিতে মানববন্ধন

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে কি না, সেই শঙ্কা এখনো কাটছে না: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ও আসিফ মাহমুদ

নারায়ণগঞ্জে কাভার্ডভ্যান থেকে ১০ হাজার কেজি জাটকা জব্দ

২০ শতাংশ ভাতার দাবিতে সচিবালয়ে অবরুদ্ধ অর্থ উপদেষ্টা

২-৪-১০ দিনের মধ্যে ফিরতে পারেন তারেক রহমান: এ্যানি

রাজনৈতিক স্বার্থ-মতের কারণে কখনো অন্যের অধিকার হরণ করা যায় না