ই-পেপার বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১ পৌষ ১৪৩১

বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের অপচেষ্টা চলছে

মো. জিল্লুর রহমান:
২৮ নভেম্বর ২০২৪, ১৬:১৬

বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির অন্যতম পীঠভূমি ও উদাহরণ। এটি অত্যন্ত সম্মান ও গৌরবের বিষয়। পার্শ্ববর্তী বৃহৎ রাষ্ট্র ভারত ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র দাবী করলেও মাঝে মাঝে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় জড়িয়ে পড়ছে। কিন্তু আমাদের দেশে এর প্রতিফলন ঘটেনি। এদেশের মানুষের সম্প্রীতি ও ভ্রাতৃত্ববোধের চেতনা বেশ লক্ষণীয়। মানুষের মধ্যে সচেতন মনোবৃত্তি আছে বলেই এ দেশের বুকে পার্শ্ববর্তী দেশের চরম সাম্প্রদায়িক কর্মকাণ্ড এবং ঘটনাবলির কোনো অশুভ প্রতিফলন পরিলক্ষিত হয়নি। সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমান জনগোষ্ঠীর সাথে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান সকলেই মিলেমিশে দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করে আসছে।

শুধু আজকাল নয়, সুদূর প্রাচীনকাল থেকেই সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এ উজ্জ্বল দৃষ্টান্তের নজিরটি এ দেশ বহন করছে। খেতে- খামারে, কলে-কারখানায়, অফিস-আদালত কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে নানা সম্প্রদায় কাজ করেছে। একে অন্যের দুঃখে-আনন্দে শরিক হয়েছে। বাংলাদেশের বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষের মধ্যে গভীর সংহতি ও ঐক্য জাতীয় ইতিহাসে গৌরবময় ঐতিহ্য ও ইতিহাস হয়ে আছে। আমাদের গৌরবোজ্জ্বল মুক্তিযুদ্ধ এবং ২০২৪ সালের তরুণদের গণঅভ্যুত্থান তারই উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। ১৯৭১ সালে এদেশের হিন্দু- মুসলমান- বৌদ্ধ- খ্রিস্টান সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়ে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করে।

কিন্তু সম্প্রতি বিগত পরাজিত ও পলাতক ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেমাত্মারা বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির পরিবেশ বিনষ্ট করে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য ইসকন নামের একটি বিতর্কিত ধর্মীয় গোষ্ঠীকে ব্যবহার করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এরই ধারাবাহিকতায় ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রত্যক্ষ ইন্ধন ও উপরোক্ত উগ্রধর্মীয় গোষ্ঠীটির প্রত্যক্ষ হামলায় চট্টগ্রামে একজন তরুণ আইনজীবীকে প্রকাশ্য দিবালোকে হামলা করে হত্যা করা হয়েছে। তাদের মূল উদ্দেশ্য ছিল সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির পরিবেশ বিনষ্ট করে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য একটি দাঙ্গা সৃষ্টি করে ২০২৪ বিপ্লব বা তরুণদের গণঅভ্যুত্থানকে প্রশ্নবিদ্ধ করা এবং দেশে বিদেশে একটি অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে বিব্রত করা। কিন্তু সরকার ইতোমধ্যে উগ্রধর্মীয় গোষ্ঠীটির একজন নেতাকে গ্রেফতার করেছে এবং আইনজীবী হত্যার সাথে জড়িতদেরও আইনের আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে যাতে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির পরিবেশ কোন ক্রমেই বিনষ্ট না হয়।

ইতিহাস থেকে জানা যায়, এ উপমহাদেশে হিন্দু ও মুসলমানের মধ্যকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করে দাঙ্গার কথা বিশ্বের ইতিহাসে এক কলঙ্কিত অধ্যায় হয়ে আছে। বিহারে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হয়েছিল ১৯৪৬ সালের ২৪ অক্টোবর থেকে ১১ নভেম্বর পর্যন্ত, যেখানে হিন্দু জনতা মুসলিম পরিবারগুলিকে টার্গেট করেছিল, যা ১৯৪৬ বিহার দাঙ্গা নামে পরিচিত। মোগল আমলে ১৭৩০ সালে দোল খেলাকে কেন্দ্র করে হিন্দু- মুসলমানদের মধ্যে দাঙ্গা লেগেছিল এবং লক্ষ লক্ষ লোকের রক্তক্ষয় হয়েছিল। ১৯২০ থেকে ১৯৪৬ সালের মধ্যে বাংলাদেশের নানা জায়গায় সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার সুত্রপাত ঘটে। ১৯২২ থেকে ১৯২৭-এর মধ্যে ১৯২টি দাঙ্গার কথা জানা যায় এবং এতে অসংখ্য লোকের প্রাণহানি ঘটে। ১৯৩০ থেকে ১৯৪৬ সাল পর্যন্ত প্রতি বছরই ভারতে দাঙ্গা সংঘটিত হয়। ১৯৪৬, ১৯৯০ সালেও ছোটখাটো দাঙ্গা লেগেছিল। ভারতের বাবরী মসজিদকে কেন্দ্র করে যে দাঙ্গা হয় তা অবর্ণনীয়। হাজার হাজার লোক সে দাঙ্গায় জীবন দিয়েছে। এর পেছনে ভারতীয় রাজনৈতিক নেতাদের অদৃশ্য হাত ছিল। এসব দাঙ্গার রেশ আজও কাটেনি।

তবে ১৯৭২ সালের সংবিধানে বাংলাদেশ ধর্মনিরপেক্ষ দেশ হিসেবে ঘোষিত হলেও এদেশের অধিকাংশ মানুষ মুসলমান। এদেশের অধিকাংশ মানুষ মুসলমান হিসাবে ধর্মভীরু হলেও ধর্মান্ধ নয়। কিন্তু বিগত সরকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির পরিবেশ বিনষ্ট করে সাধারণ ধর্মপ্রাণ মানুষকে ধর্মান্ধ হিসাবে দেশে বিদেশে পরিচিত করার চেষ্টা করে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের বহু চেষ্টা করেছে। তবে শেষ পর্যন্ত তাদের সে প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে এবং তরুণদের গণঅভ্যুত্থানে তারা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে। তরুণরা এ ঐতিহাসিক ঘটনায় গৌরবান্বিত ও ইতিহাসের সাক্ষী। এক্ষেত্রে তারা দেশে একটি উদাহরণ সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে। এ দেশের ধর্মপ্রাণ মানুষ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির মহান মন্ত্রে দৃঢ়ভাবে আস্থাশীল। জাতীয়তাবোধের দৃঢ়বন্ধনে তারা আবদ্ধ।

পক্ষান্তরে ভারত আগাগোড়াই একটি সাম্প্রদায়িকতায় পরিপূর্ণ রাষ্ট্র বিশেষ করে বিজেপি সরকারের সময় এটি আরও বেগবান হয়েছে। ভারতের মতো মধ্যপ্রাচ্যের ভূইফোর রাষ্ট্র ইসরায়েলও আরকটি সাম্প্রদায়িক ও বর্ণবাদী রাষ্ট্র। বিস্ময়ের ব্যাপার হচ্ছে ভারতের সংখ্যালঘুদের পক্ষে দাড়ানোর মত কেউ নেই, না মিডিয়া, না বুদ্ধিজীবি সমাজ, না উচ্চশিক্ষিত ভারতীয়, না চিত্রজগতের অভিনেতা অভিনেত্রী- কেউই সংখ্যালঘুদের পক্ষে নেই। সবাই একজোট হয়ে সংখ্যালঘু নির্মূল করার মিশনে নেমেছে যেন। অথচ তারাই বাংলাদেশ সংখ্যালঘুদের জন্য মায়াকান্না করছে। বাংলাদেশে দুএকটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটলেও সরকারের পক্ষ থেকে ত্বরিৎ ব্যবস্থা গ্রহণ করে আইনের আওতায় নিয়ে আসার বহু নজির আছে। অনেক ধর্মপ্রাণ মুসলিমরা এ রকম জটিল মুহূর্তে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মন্দির পাহাড়ার নজির আছে কিন্তু বিপরীতে ভারতে রাষ্ট্রীয় আশ্রয় প্রশ্রয়ে বছরের পর বছর সংখ্যালঘু বিশেষ করে মুসলমানদের নির্যাতন করা হচ্ছে।

একটা দেশের অধিকাংশ মানুষ যে এতটা উগ্র সাম্প্রদায়িক মানসিকতার হতে পারে তা ভারতকে না দেখলে বিশ্বাস করা কঠিন। এমনকি ভারতের উচ্চ শিক্ষিত সমাজের লোকেরা পর্যন্ত এই ভাইরাসে আক্রান্ত। সুপ্রীম কোর্টের বিচারক থেকে শুরু করে রেলস্টেশনের টোকাই পর্যন্ত আগাগোড়া প্রায় সকল পেশার অধিকাংশ লোকই কট্টরপন্থী হিন্দুত্ববাদী নীতির সমর্থক এবং সংখ্যালঘু নির্যাতনের প্রতিবাদ প্রতিরোধ তো এরা করেই না বরং সমর্থন দেয়। এমনকি ভারতের চিত্রজগতের রথি মহারথি এবং সুপারস্টাররা পর্যন্ত ব্যতিক্রম নয়। এরা উগ্র মোদী সরকারের ঘৃণার রাজনীতি প্রচার ও প্রসারে নিজেদের সর্বশক্তি নিয়োগ করছে। মোদী সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় উগ্র হিন্দুত্ববাদী সিনেমা তৈরি এবং মুসলিমদের ধর্মকে অবমাননা করে নানারকম কন্টেন্ট তৈরির মাধ্যমে এরা সমাজে ঘৃণার বীজ বপন করছে এবং সংখ্যালঘুদের প্রতি নির্যাতন বৃদ্ধির জন্য উস্কানি প্রদান করছে।

যদিও সাম্প্রদায়িকতা এক দুরারোগ্য ব্যাধি, তবে এই ব্যাধির জীবাণু জাতির জীবনের গভীরে প্রোথিত। শুধুমাত্র আইন-শৃঙ্খলার কঠোরতার মধ্যেই এর সমাধান সূত্র নেই। তরুণ শিক্ষার্থীরাই হল দেশের সবচেয়ে আদর্শপ্রবণ, ভাবপ্রবণ অংশ। ছাত্র-সমাজই দেশের ভবিষ্যৎ, জাতির কাণ্ডারী। তাদের মধ্যে আছে অফুরান প্রাণশক্তি। পারস্পরিক শ্রদ্ধার মনোভাব, ভাবের আদান-প্রদান, সংগ্রাম ও আত্মবিসর্জনের মধ্য দিয়ে ২০২৪ সালে এক গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে তৈরি হয়েছে এক নতুন প্রজন্মের। এরই মধ্য দিয়ে ছাত্ররা নতুন করে অনুভব করছে মানবতার উদার মহিমা। ছাত্রাবস্থায়ই তাদের সাম্প্রদায়িকতার রাহু মুক্তির শপথ নিতে হবে। শিক্ষার নিবেদিত প্রাঙ্গণে তারা নতুন করে উপলব্ধি করবে সবার উপরে মানুষই সত্য। মানুষে মানুষে প্রীতি-বন্ধনই হবে তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।

বিশ্বে ধর্মের নামে যে সহিংসতা এবং নৈরাজ্য তা শুধু ইসলাম নয়, বরং কোনো ধর্মই সমর্থন করে না। সমাজে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে কাউকে ধর্মের সুশীতল ছায়ার বেহেশতি বাতাসের স্বাধ যেমন উপভোগ করানো যায় না, তেমনি শান্তিও প্রতিষ্ঠা হয় না। নৈরাজ্যের মাধ্যমে কেবল বিশৃঙ্খলাই দেখা দিতে পারে, শান্তি নয়। আমি যে ধর্মেরই অনুসারী হইনা কেন, সকল ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মানের দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করা সকলের নৈতিক দায়িত্ব। মত প্রকাশের অর্থ এই নয় যা খুশি তাই করা, প্রত্যেকটা জিনিসের একটা সীমাবদ্ধতা আছে। সম্প্রতি ধর্মীয় মত প্রকাশের স্বাধীনতার নামে যে ঘটনা ঘটেছে তা কোন ক্রমেই গ্রহণযোগ্য নয়, এ ধরনের উষ্কানি ও ধৃষ্টতাপূর্ত কাজ যেকোন উপায়ে বন্ধ করতে হবে।

লক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে ভারতে রাষ্ট্রীয় মদদে যেভাবে সংখ্যালঘুদের উপর নানামুখী অত্যাচার নিপীড়ন চালানো হচ্ছে তা এক কথায় ভয়াবহ। তারচেয়েও ভয়ানক হল- ভারত সরকারের এই উগ্রতার বিরুদ্ধে যাদের শক্ত প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ গড়ে তোলার কথা সেই মিডিয়া এবং বুদ্ধিজীবিরাও সরকারের পা চাটা গোলাম হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। পৃথিবীর অন্যান্য দেশে দেখা যায় সাংবাদিক এবং মিডিয়া কর্মীরা অন্তত নিরপেক্ষ ভূমিকায় থাকে, কিন্তু ভারত এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম। ভারতের অধিকাংশ সংবাদমাধ্যম চরম সাম্প্রদায়িক। বাংলাদেশের ফ্যাসিস্ট হাসিনার মতো উগ্র মোদী সরকারের কট্টর হিন্দুত্ববাদী নীতির একনিষ্ঠ সমর্থক এরা। সংখ্যালঘুদের উপর স্টিম রোলার চালানোর ক্ষেত্রে ভারতীয় মিডিয়া বরাবরই সরকারের সহযোগীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে যা সাংবাদিকতা পেশার জন্য সত্যিই লজ্জার। অনেকেরই হয়তো স্মরণে আছে ১৯৯২ সালের ডিসেম্বরে ঢাকায় সার্ক শীর্ষ সম্মেলন পণ্ড করার জন্য ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার পরিকল্পনা ও নির্দেশে হিন্দু-মুসলমান রায়ট লাগিয়ে বহু মানুষকে হত্যা করা হয়েছছিল। এবারও পলাতক হাসিনার মদদে ভারত বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নানা রকম অপপ্রচার চালাচ্ছে। ভারতের গণমাধ্যম যেন বাংলাদেশ বিরোধী প্লাটফর্মে পরিণত হয়েছে এবং তাদের বক্তব্য বিবৃতি যেন ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের কন্ঠস্বরের প্রতিধ্বনি। ফ্যাসিস্ট হাসিনার কূটকৌশলে ভারত সরকার বাংলাদেশে একটি অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরির জন্য উঠেপড়ে লেগেছে। হাসিনার পরিকল্পনায় আবারও বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের অপচেষ্টা চলছে। বাংলাদেশের ধর্মপ্রাণ মানুষ তার পাতানো ফাঁদে পা দেয়নি, সহনশীলতার সাথে পরিস্থিতি মোকাবেলা করছে এবং বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় এ ধরনের যেকোন অপচেষ্টা ভন্ডুল করতে বদ্ধপরিকর।

লেখক : ব্যাংকার ও কলামিস্ট।

আমার বার্তা/মো. জিল্লুর রহমান/এমই

ইসরাইল মুসলিম বিশ্বের উপর আগ্রাসন চালাচ্ছে

ইসরাইল বিভিন্ন সময়ে ঠুনকো অজুহাতে গাজা, লেবানন, ইরান, মিশর, সিরিয়া, ইরাক আক্রমণ করেছে এবং কোথাও

খ্রিস্টানদের যিশুখ্রীস্ট সম্পর্কে কোরআনের বর্ণনা

ইসলাম একটি পরিপূর্ণ জীবন বিধান এবং আল কোরআন সমগ্র মানবজাতির জন্য সর্বশেষ আসমানী কিতাব। কোরআনে

নিয়াজী ওসমানীর কাছে আত্মসমর্পণ না করে অরোরার কাছে কেন করলেন?

ডিসেম্বর বিজয়ের মাস। ১৬ ডিসেম্বর বাংলার বিজয় দিবস' হিসেবে  পালিত হবে চিরদিন। ত্রিশ লক্ষ শহীদ

বিদায়ী সরকারের ষড়যন্ত্র দেশের শান্তি-শৃঙ্খলার অন্তরায়

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়েছে ঠিকই কিন্ত তাদের ষড়যন্ত্র বহাল রয়েছে।বিদায়ী সরকারের নেতা-কর্মীদের
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার নিরাপত্তায় সতর্ক আছে সেনাবাহিনী

বড়দিনে গির্জায় পাহাড়িরা, বসতঘর পোড়ানোর মামলায় গ্রেপ্তার ৪

গোয়েন্দা সংস্থা একটি রাজনৈতিক দল গঠনের প্রচেষ্টা চালাচ্ছে: রিজভী

অস্ত্র সমর্পণ না করলে কুর্দি যোদ্ধাদের দাফন করা হবে: এরদোয়ান

ফায়ার সার্ভিস কর্মী নয়নের জানাজা সম্পন্ন

সরকারকে ব্যর্থ করার ষড়যন্ত্রে জড়িতদের বিন্দু পরিমাণ ছাড় নয়

চট্টগ্রামে বিমানের সিটের নিচে মিলল ২০ সোনার বার

কনস্টাসকে ধাক্কা দেওয়ায় কোহলিকে আইসিসির শাস্তি

ফের বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব দাখিলের সময়

ফায়ার ফাইটাররা আগুন নেভানোর সময় পুলিশ কেন রাস্তা বন্ধ করেনি

অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রতিপক্ষ মনে করেন না নজরুল ইসলাম খান

সরকার হাসিনা আমলের নথি চাওয়ার পরই সচিবালয়ে আগুন: রিজভী

নসরুল হামিদের সম্পদ ও লেনদেন নিয়ে দুদকের মামলা

শেরপুরে চালকলের দূষণে বিপাকে গ্রামবাসী, প্রশাসনের নীরবতা

ময়মনসিংহে ট্রাক-সিএনজির সংঘর্ষে এক পরিবারের ৪ জন নিহত

সচিবালয়ে আগুনের ঘটনার পেছনে ষড়যন্ত্র রয়েছে: জামাল হায়দার

প্রশাসনে ঘাপটি মেরে থাকা চাটার দলকে উপড়ে ফেলতে হবে

বিএনপি কর্মীকে হত্যা মামলায় কুষ্টিয়ার সাবেক এসপি গ্রেপ্তার

সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৭ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

বিডিআর হত্যাকাণ্ডে কোনো দেশের সম্পৃক্ততা পেলে দায়ী করা হবে