ই-পেপার রবিবার, ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১৮ মাঘ ১৪৩১

গ্রিনল্যান্ডের ৮৫ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পের প্রস্তাবের বিরোধী

অনলাইন ডেস্ক:
০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১০:৫২

ট্রাম্প বলেছিলেন, অধিকাংশ গ্রিনল্যান্ডবাসী ডেনমার্ক ছেড়ে আমেরিকার অংশ হতে চান। জনমত সমীক্ষা বলছে বাস্তব ঠিক তার উল্টো।

সমীক্ষা সংস্থা পোলস্টার ভেরিয়ান সম্প্রতি গ্রিনল্যান্ডে একটি জনমত সমীক্ষা করেছে। ডেনমার্কের একটি পত্রিকার অনুরোধে তারা এই সমীক্ষা চালায়। সেখানে গ্রিনল্যান্ডের মানুষদের প্রশ্ন করা হয়, তারা ডেনমার্কের অংশ হয়েই থাকতে চান, নাকি আমেরিকার অংশ হতে চান।

উল্লেখ্য, সম্প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, আমেরিকা গ্রিনল্যান্ড অধিগ্রহণ করবে কারণ, ওই অঞ্চল আমেরিকার অংশ। যদিও গ্রিনল্যান্ড এখন ডেনমার্কের অংশ।

ট্রাম্পের এই ঘোষণার পর স্বাভাবিকভাবেই বিতর্ক শুরু হয়েছে। ডেনমার্কের সরকার এই মন্তব্যের বিরোধিতা করেছে। গ্রিনল্যান্ডের স্থানীয় সরকারও এর বিরোধিতা করেছে। এবার সেই বিষয়টি নিয়েই জনমত সমীক্ষার আয়োজন করা হয়েছিল।

দেখা গেছে, গ্রিনল্যান্ডের ৮৫ শতাংশ মানুষ আমেরিকার অংশ হতে চান না। তারা যেমন আছেন, তেমনই থাকতে চান। ছয় শতাংশ মানুষ চান আমেরিকার অংশ হতে। নয় শতাংশ মানুষ জানিয়েছেন, তারা এই বিষয়ে এখনো পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেননি।

ট্রাম্প প্রথমে বলেছিলেন, আমেরিকা এবং ভূরাজনৈতিক নিরাপত্তার জন্য গ্রিনল্যান্ড আমেরিকার অংশ হওয়া উচিত। এরপর তিনি জানান, গ্রিনল্যান্ডের ৫৭ হাজার মানুষ আমেরিকার অংশ হতে চান। খবর নিয়েই তিনি একথা বলছেন।

কিন্তু ট্রাম্পের বক্তব্যের সঙ্গে গ্রিনল্যান্ডের মানুষের জনমত সমীক্ষার তথ্য মিলছে না। ২০০৯ সালে গ্রিনল্যান্ডকে স্বায়ত্তশাসনের চরম ক্ষমতা দেওয়া হয়। বলা হয়, গণভোটের মাধ্যমে তারা স্বাধীনতার কথাও ভাবতে পারে। অর্থাৎ, ডেনমার্কের থেকে তারা আলাদা হয়ে যেতে পারে। কিন্তু গত ১৬ বছরে সে কাজ তারা করেনি। কারণ, ডেনমার্কের ছত্রছায়াতে থাকলেও কার্যত স্বাধীনভাবে সরকার চালায় গ্রিনল্যান্ডের প্রশাসন।

ট্রাম্পের ঘোষণার পর গ্রিনল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছিলেন, গ্রিনল্যান্ড বিক্রি নেই। একইসঙ্গে তিনি বলেছিলেন, গ্রিনল্যান্ডের মানুষই ঠিক করবেন, তারা কী চান। অন্যদিকে ডেনমার্ক জানিয়েছে, তারা গ্রিনল্যান্ডে সামরিক ঘাঁটি তৈরির জন্য বিপুল পরিমাণ অর্থ খরচ করবে। গ্রিনল্যান্ডের সুরক্ষার জন্য একাজ করা হবে।

উল্লেখ্য, আগে থেকেই গ্রিনল্যান্ডে আমেরিকার সামরিক ঘাঁটি আছে।

আমার বার্তা/জেএইচ

দীর্ঘ ৯ মাস পর খুলল গাজার ‘লাইফ লাইন’ রাফাহ

অবশেষে দীর্ঘ ৯ মাস পর শনিবার ( ১ ফেব্রুয়ারি) খুলে দেওয়া হলো গাজার লাইফ লাইন

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার ঘোষণা কানাডা-মেক্সিকোর

কানাডা ও মেক্সিকোর পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করার পর,

যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা বন্ধ: কোন দেশ ও খাত সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে?

যুক্তরাষ্ট্রের বৈদেশিক সহায়তা সাময়িকভাবে স্থগিতের ঘোষণার ফলে বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচির তহবিল হুমকির মুখে পড়েছে। মার্কিন

বাজেটে বাংলাদেশের জন্যে বরাদ্দ কমাল না ভারত

২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে বৈদেশিক সহায়তার জন্য বরাদ্দ কমানো সত্ত্বেও বাংলাদেশের জন্য আর্থিক সহায়তা আগের মতোই
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

বিশ্ব ইজতেমার প্রথম ধাপে ৬ মুসল্লির মৃত্যু

বৈষম্যবিরোধীর কমিটি থেকে ছাত্রদলের ৬ কর্মীর পদত্যাগ

সুষ্ঠু চিকিৎসার অভাব: ভোগান্তিতে সাধারণ মানুষ

দীর্ঘ ৯ মাস পর খুলল গাজার ‘লাইফ লাইন’ রাফাহ

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বাংলাদেশের বিশ্ব ইজতেমা

শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তা আ.লীগের লিফলেট বিতরণে ব্যস্ত

ভূমধ্যসাগর উপকূলে ২০ লাশ উদ্ধার, ‍সবাই বাংলাদেশি হওয়ার আশঙ্কা

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার ঘোষণা কানাডা-মেক্সিকোর

যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা বন্ধ: কোন দেশ ও খাত সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে?

বাজেটে বাংলাদেশের জন্যে বরাদ্দ কমাল না ভারত

কানাডা-মেক্সিকো-চীনের ওপর শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প

দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজও শীর্ষে ঢাকা

গোপনে বাংলাদেশে ব্রিটিশ দল, নিয়ে গেছে টিউলিপ সিদ্দিকের তথ্য

এস্পানিওলের কাছে হোঁচট খেলো রিয়াল

সুদানে কাঁচাবাজারে গোলাবর্ষণ-বিমান হামলায় নিহত ৫৬

রাষ্ট্রভাষা বাংলা ও একুশে বইমেলা

হাতিরঝিলে দুর্বৃত্তদের গুলিতে বৃদ্ধ ও কিশোর গুলিবিদ্ধ

ইজতেমায় আখেরি মোনাজাতে বিশ্ব উম্মাহর কল্যাণ-শান্তি কামনা

ঢাকায় পঙ্গু হাসপাতালের সামনে আহতদের সড়ক অবরোধ

২ ফেব্রুয়ারি ঘটে যাওয়া নানান ঘটনা