ই-পেপার রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৪ আশ্বিন ১৪৩১

অন্তর্বর্তী সরকারের মনোবল ধরে রাখাই এ সময়ের বড় চ্যালেঞ্জ

রায়হান আহমেদ তপাদার:
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:৫৫

একটা সময় পর্যন্ত জাতীয় নির্বাচনকালে দলনিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার দায়িত্ব নিত। সে বিধান এখন নেই। এ জায়গাটা থেকে নির্বাচন ঘিরে সংকট তীব্র থেকে তীব্রতর হয়েছে। সঙ্গে অপশাসন গ্রাস করেছে দেশকে। এ প্রেক্ষাপটেই কোটা সংস্কারের দাবিতে গড়ে ওঠা আন্দোলন একপর্যায়ে সরকারেরই পতন ঘটিয়ে দিয়েছে। আর এ পরিস্থিতিতে দায়িত্ব নিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। তাদের সামনে কেবল নির্বাচন নয়; সংস্কারের প্রশ্নও রয়েছে। সে কারণেই সরকারটির মেয়াদ একটু দীর্ঘ হবে বলে মনে হচ্ছে। মানুষ এ আলোচনাও বেশি বেশি করছে যে, পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে আনতে কতদিন লাগবে? এমন প্রশ্ন আশাটাই স্বাভাবিক। কিন্ত এই সংস্কার বাস্তবায়নে অন্তর্বর্তী সরকারকে সময় দেওয়াটা অত্যাবশ্যক। নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের এক মাস পূর্ণ হয়েছে। নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে সময় যত গড়াচ্ছে বিগত সরকারের অনিয়ম, দুর্নীতি ও অর্থ লোপাটের ভয়ংকর সব চিত্র ফুটে উঠছে। বিশেষ করে দেশের অর্থনীতির কিছু ক্ষেত্র ও আইনশৃঙ্খলায় অবনমন লক্ষ করা যাচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে দেশের আর্থিক খাতসহ প্রত্যেকটি খাত সংস্কারে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। পোশাক, ব্যাংক, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতসহ বেশ কিছু খাতের বিদ্যমান সংকটগুলো মোকাবিলা করে দেশকে এগিয়ে নেওয়া বর্তমান সরকারের সামনে এখন বড় চ্যালেঞ্জ। দেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক খাত পোশাক শিল্পের জন্য এক নতুন বাস্তবতা নিয়ে এসেছে। ব্যস্ততম এ সময়ে উদ্ভূত পরিস্থিতি, নতুন বাস্তবতা শুধু উৎপাদনকেই মন্থরগতি সম্পন্ন করেনি, বরং আন্তর্জাতিক ক্রেতাদের আস্থাকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করে ভবিষ্যতের অর্ডার সুরক্ষিত করার ব্যাপারে সক্ষমতার মর্মমূলেও আঘাত হেনেছে।

তার পরও এ শিল্পের প্রতিটি উদ্যোক্তা একান্তভাবে বিশ্বাস করে, যে চ্যালেঞ্জগুলো আমরা মোকাবেলা করেছি, সেগুলো আসলে শিল্প, তথা জাতীয় জীবনের সর্বত্রই নৈতিকতা বজায় রাখার জন্য বৃহত্তর প্রতিশ্রুতিরই অংশ ও সাময়িক অসুবিধা সত্ত্বেও ক্রেতাদের আস্থা পুনরুদ্ধার এবং সেই আস্থা আরো কীভাবে বাড়ানো যায়, সে ব্যাপারে নিজেদের নিয়োজিত রেখেছি।এ বিঘ্নগুলো শিল্পে আর্থিক ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে প্রভাব রেখেছে, শাটডাউন চলাকালীন প্রতিদিন শিল্পে ক্ষতি হয়েছে আনুমানিক ১৬ বিলিয়ন টাকা। যদিও কারখানাগুলো পুনরায় চালু হওয়ার হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আগের ব্যাকলগ গুলো পুষিয়ে নেয়ার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করছে, তার পরও লিড টাইম মোকাবেলার জন্য আকাশপথে পণ্য রফতানির খরচ এবং অন্যান্য জরিমানার জন্য কারখানা গুলোর ওপর ব্যয়ের বোঝা আরো বাড়বে। এমনিতেই উৎপাদনের সময়সূচি বিঘ্নিত হওয়ার কারণে অনেক কারখানাকে বাধ্য হয়ে অতিরিক্ত সময় ওভারটাইম দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে, যা কারখানা গুলোর ওপর অতিরিক্ত আর্থিক চাপ যোগ করেছে। উল্লেখ্য বর্তমানে কারখানাগুলো বিভিন্ন খাতে ব্যয় বৃদ্ধি, বিশেষ করে কনটেইনার, পরিবহন, জাহাজ ভাড়া এবং ব্যাংকিং চার্জ সম্পর্কিত বর্ধিত ব্যয়গুলো বহন করতে হিমশিম খাচ্ছে। বৈশ্বিক বাজারের চ্যালেঞ্জগুলোর প্রেক্ষাপটে এ অতিরিক্ত ব্যয়গুলো শিল্পের জন্য আরো জটিল পরিস্থিতির সৃষ্টি করে, যেখানে চাহিদা অনিশ্চিত থাকে।আশার বিষয় হলো, শিল্প সম্ভাব্য অস্থিতিশীলতা বিবেচনায় নিয়ে ঝুঁকি কমানোর জন্য এরই মধ্যে সক্রিয়ভাবে বেশকিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। উপরন্তু লজিস্টিক ও সাপ্লাই চেইন কৌশলগুলোকে বৈচিত্র্যময় ও অপ্টিমাইজ করার জন্যও প্রচেষ্টা নেয়া হচ্ছে, যা ভবিষ্যতের যেকোনো বিপর্যয়কর পরিস্থিতিতে শিল্পের দুর্ভোগ লাঘব করবে। লক্ষ্য হচ্ছে, প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ করে এবং অপারেশনাল দক্ষতার উন্নয়নের মাধ্যমে উৎপাদন ও রফতানি সব পরিস্থিতিতে অবিঘ্নিত রাখা।

যাতে করে যেকোনো অনিশ্চয়তার মুখেও ক্রেতাদের দেয়া প্রতিশ্রুতিগুলো পূরণ করতে পারা যায়। এ সংকটময় সময়ে শিল্পকে তার অবস্থান পুনরুদ্ধারে সহায়তার জন্য অন্তর্বর্তী সরকার কর্তৃক সহায়তা দেয়া অপরিহার্য। পোশাক শিল্পের সার্বিক কার্যক্রম নিরবচ্ছিন্ন ভাবে ও মসৃণভাবে পরিচালনার জন্য কাস্টমস-সংক্রান্ত পরিষেবাগুলো আরো দ্রুততর এবং সহজতর করা, বিশেষ করে আমদানীকৃত কাঁচামাল, যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জামাদি দ্রুত খালাসসহ ব্যবসায়িক প্রক্রিয়াগুলোর সহজীকরণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ব্যবসায় নগদপ্রবাহের চ্যালেঞ্জগুলো কার্যকরভাবে মোকাবেলার জন্য নমনীয় ব্যাংকিং নীতি প্রণয়ন বর্তমান সময়ের দাবি। উপরন্তু শিল্পকে সাম্প্রতিক বিপর্যয় থেকে পুনরুদ্ধার করা এবং ভবিষ্যৎ প্রবৃদ্ধির জন্য প্রস্তুত করার জন্য সক্ষমতা অর্জন ও ব্যবসায়িক কার্যক্রমগুলো সুচারুভাবে সম্পাদনের লক্ষ্যে একটি স্থিতিশীল এবং অনুকূল পরিবেশ তৈরির জন্য রেগুলেটরি রিফর্মও জরুরি। এ পদক্ষেপগুলো শিল্পের দীর্ঘমেয়াদি প্রতিযোগী সক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে এবং জাতীয় অর্থনীতিতে এর অব্যাহত অবদান নিশ্চিত রাখার জন্য চাবিকাঠি হবে। অসংখ্য চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও শিল্পটি উৎপাদন দক্ষতা বৃদ্ধি, বর্জ্য কমাতে প্রযুক্তি গ্রহণ এবং উচ্চ মূল্য সংযোজন পণ্যে বিনিয়োগ করে খাপ খাইয়ে নেয়ার চেষ্টা করছে। তবে যেটাই হোক না কেন, সব পরিস্থিতিতে প্রতিযোগী সক্ষমতা বজায় রাখাটাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ এবং শিল্পের দীর্ঘমেয়াদি স্থায়িত্ব নিশ্চিত করার জন্য সরকারের কাছ থেকে অব্যাহত সমর্থন ও সহযোগিতা পাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যেহেতু এক অস্থির সময়ের মধ্য দিয়ে আমরা সবাই যাচ্ছি, তাই এ সময়ের চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলার মূলমন্ত্র হবে একতাবদ্ধ হয়ে অদম্য মনোবল ধরে রাখা এবং সেই সঙ্গে চ্যালেঞ্জগুলোর সঙ্গে খাপ খাইয়ে এগিয়ে চলার জন্য অভিযোজনযোগ্যতা অর্জন করা।

সঠিক নীতি সহায়তা ও কৌশলগত সমন্বয়ের মাধ্যমে আমরা নিশ্চিত যে শিল্পটি আরো শক্তিশালী হয়ে উঠবে এবং বিশ্ববাজারের চাহিদা মেটানোর জন্য প্রস্তুত হয়ে দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখা অব্যাহত রাখবে। বর্তমান সময়ে দেশের জ্বালানির মজুত কমেছে আশঙ্কাজনকভাবে, যা বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হতে না হতেই সাধারণ মানুষসহ শিল্প খাতসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা বেশ উদ্বিগ্ন, বিশেষত তেল, গ্যাস ও বিদ্যুতের সরবরাহ নিয়ে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, এ অবস্থায় দেশের জ্বালানি খাতে সংকট আরও বাড়তে পারে। পিছিয়ে যেতে পারে গভীর সমুদ্রে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান কার্যক্রমের উদ্যোগসহ স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদে নেওয়া বিভিন্ন প্রকল্প।আপাতত যেহেতু অন্তর্বর্তী সরকার দেশ চালাবে, তাই নতুন বিনিয়োগও কমে যাওয়া অস্বাভাবিক নয়। আমদানিনির্ভরতায় গ্যাস খাতে চরম বিপর্যয় দেখা দিতে পারে। এতে শিল্প উৎপাদন চরম হুমকির মুখে পড়তে যাচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে সরকারের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের নিরাপত্তাজনিত অস্থিরতা ও বিশৃঙ্খলা বিরাজমান থাকা সত্ত্বেও বিগত সরকার তা উপেক্ষা করে একটি ভঙ্গুর আমদানিনির্ভর জ্বালানি খাত তৈরি করে রেখেছে। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ এবং ফিলিস্তিন-ইসরায়েল যুদ্ধের কারণে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের গভীর সংকট বাড়লে দেশের বাজারে তার বিরূপ প্রভাব পড়ে। অন্যদিকে দেশের ডলার-সংকটে আর্থিক পরিস্থিতি আমদানি সহায়ক নেই। জ্বালানি বিশ্লেষক ও ভূতাত্ত্বিক অধ্যাপক বদরুল ইমাম সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, বিগত সরকার দেশের জ্বালানি খাত এমন এক পরিস্থিতিতে ফেলে রেখে গেছে, যেখান থেকে নতুন সরকারের জন্য পরিস্থিতি সামাল দেওয়া বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াবে।

বিশেষ করে চাহিদা অনুযায়ী জ্বালানির জোগানের নিশ্চয়তা, বিদ্যমান চুক্তির আওতায় জ্বালানি আমদানি ও চলমান প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন কঠিন হতে পারে। এ ছাড়া সমুদ্রে ও স্থলভাগে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানসহ জ্বালানি খাতে বিদেশি ও বেসরকারি বিনিয়োগও কমার আশঙ্কা রয়েছে। সব মিলিয়ে সামনের দিনগুলোতে জ্বালানি খাতে সংকটগুলো আরও প্রকট হতে পারে। অব্যাহত অব্যবস্থাপনায় দেশের রিজার্ভের একটা বড় অংশ খেয়ে দিয়ে গেছে সাবেক সরকার। তারা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণেও ছিল নজিরবিহীনভাবে ব্যর্থ। এ সংক্রান্ত তথ্য আবার বিকৃত করা হচ্ছিল। এ অবস্থায় যে উচ্চাভিলাষী বাজেট প্রণীত হয়েছিল, সেটাও দ্রুত কমাতে হবে। চলমান উন্নয়ন প্রকল্পও করতে হচ্ছে যাচাই-বাছাই। এ সব ক্ষেত্রেও রয়েসয়ে এগোনোর সুযোগ কিন্তু নেই। দায়িত্ব নিতে না নিতেই নজিরবিহীন বন্যাও মোকাবিলা করতে হচ্ছে সরকারকে। সরকারের খাদ্য মজুত কেমন, সে প্রশ্ন উঠেছে দ্রুতই। পণ্যবাজার কিছুটা হলেও স্বাভাবিক করে আনার দায়ও রয়েছে সরকারের। সেজন্য জোর দিতে হচ্ছে আমদানি স্বাভাবিকীকরণে। বিশেষ কোনো দেশের অসহযোগিতা করার শঙ্কায় এ ক্ষেত্রে বিকল্প উৎসও চিহ্নিত করতে হচ্ছে! খাদ্যপণ্য আমদানি কারক বড় ব্যবসায়ীদের দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে গেলে আবার সরবরাহ সংকট দেখা দেয় কিনা, সেদিকেও কি নজর রাখতে হচ্ছে।সরকারের আরও চ্যালেঞ্জের মধ্যে রয়েছে, রাজপথ সচল রাখা, কলকারখানা, বিশেষত রপ্তানি খাত স্বাভাবিক রাখা, পণ্যবাজার শান্তকরণ, পালটা দখলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া,

শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতসহ সেবা প্রতিষ্ঠানে অরাজকতা মোকাবিলা, ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা ইত্যাদি। ক্ষমতাচ্যুতদের ওপর হামলা, এর মধ্যে আবার ধর্মীয় সংখ্যালঘু ইস্যু সামলাতে সরকারকে কম বেগ পেতে হয়নি।

এমন গণঅভ্যুত্থানের পর ক্ষমতাচ্যুতদের প্রতি বিচার নিশ্চিত করাটাও কঠিন। তাদের গ্রেপ্তার এড়িয়ে থাকতে পারা আর পালিয়ে যাওয়াটাও সরকারের জন্য অস্বস্তিকর। এ নিয়ে আন্দোলনকারীদের দিক থেকেও কম কথা শুনতে হচ্ছে না। সাংবাদিকসহ বিভিন্ন পেশার মানুষজনকে হত্যা মামলায় আসামি করার মতো স্পর্শকাতর ইস্যুও রয়েছে।এই অবস্থায় অন্তর্বর্তী সরকারের পথ আগেকার যে কোনো সরকারের চেয়ে অনেক বেশি কঠিন। তবে তার সমর্থনে প্রকাশ্যেই রয়েছে গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী ছাত্রসমাজ আর সেনাবাহিনী। ব্যাপক তরল জনসমর্থনও রয়েছে সরকারের পেছনে। এর ওপর ভর করে অগ্রাধিকার ধরে ধরে তাকে এখন এগোতে হবে। যত দ্রুত সম্ভব পরিস্থিতির ওপর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে হবে। এর মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোও নিশ্চয় স্পষ্ট করবে অবস্থান। দ্রুত নির্বাচন না চাইলেও তারা চাইছে এর রোডম্যাপ। এ বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের চিন্তাভাবনাও স্পষ্ট হচ্ছে নিশ্চয়। এই অন্তর্বর্তী সরকারে তাদের দু’জন প্রতিনিধি উপদেষ্টা পরিষদেও আছেন। নজিরবিহীন গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী এ সরকারের ব্যর্থতার তো কোনো সুযোগ নেই।

লেখক: গবেষক ও কলামিস্ট, যুক্তরাজ্য।

আমার বার্তা/জেএইচ

জাতিসংঘে নোবেল বিজয়ী ড.ইউনূস ও বাংলাদেশ

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৯তম অধিবেশনে বাংলায় ভাষণ দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ

জাতিসংঘ ৭৯তম অধিবেশন ও ইউনূস-বাইডেন বৈঠক

শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে প্রথমবারের মতো জাতিসংঘের ৭৯তম

আর কত প্রাণ গেলে বন্ধ হবে গুজবের ঝড়

তাল কে তিল করা বাঙালি জাতির স্বভাব। কিছু হলেই গুজব রটিয়ে যায় আর এতে ইন্ধন

মেয়ে শিশুদের উপর সহিংসতা

আমাদের দেশে মেয়েদের উপর সহিংস কর্মকাণ্ড দিন দিন উদ্বেগজনকভাবে বেড়েই চলেছে। উচ্চ বা নিম্ন সমাজের
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

তিস্তার পানি বিপদসীমা ছুঁই ছুঁই, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

অমুসলিমরা এদেশের সন্তান তাদেরও ধর্ম পালন করার অধিকার রয়েছে : জামায়াত

নড়াইলে ভূমি সেবা সহজিকরণ বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

কাপ্তাই উপজেলার শ্রেষ্ঠ কাব শিক্ষক নির্বাচিত ফেরদৌস আক্তার

দেশ গঠনে তারেক রহমানকে নেতৃত্ব দিতে হবে: ফরহাদ মজহার

মব জাস্টিসের নামে অন্যায় করলে কোনো ছাড় নয়: আইজিপি

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ভোলার মহিষের দুধের কাঁচা দই

তথ্য অধিকার আইন ও তথ্য কমিশন সংস্কার প্রয়োজন: ইফতেখারুজ্জামান

টেকনাফে বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ১

আহতদের চিকিৎসা-পুনর্বাসনে লড়াইয়ের ডাক মাহমুদুর রহমানের

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের কাজ দ্রুত সম্পন্নের নির্দেশ

ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ৭ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৬০

ভেঙে ফেলা হলো লালবাগ ক্লাবের পুরনো ভবন

পূর্ণাঙ্গ উৎসব ভাতা ও বাড়ি ভাড়া দেওয়ার দাবি

সাশ্রয়ীমূল্যে ডিম ও মুরগি ভোক্তার কাছে পৌঁছানোর আহ্বান

নির্বাচিত সরকারই জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে: তারেক রহমান

নেতা হাসান নাসরুল্লাহর মৃত্যু নিশ্চিত করলো হিজবুল্লাহ

নাসরুল্লাহর মৃত্যুর খবরে নিরাপদ স্থানে খামেনি

সমালোচনার মুখে পাঠ্যপুস্তক সংশোধনে গঠিত কমিটি বাতিল

১০ম গ্রেড আমাদের দাবি নয়, আমাদের অধিকার