ই-পেপার রবিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৫, ৩ কার্তিক ১৪৩২

রোহিঙ্গা সংকট: পরবর্তী পদক্ষেপ কী হবে বাংলাদেশের?

সাদিয়া সুলতানা রিমি
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১০:৪৫
আপডেট  : ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১৩:২০

বাংলাদেশ ২০১৭ সালের আগস্ট থেকে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে বিতাড়িত প্রায় ১১ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়ে আসছে। মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে এই শরণার্থীদের জন্য বাংলাদেশ বিশ্বে প্রশংসিত হলেও, দীর্ঘমেয়াদে এটি দেশের জন্য একটি বড় রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তাগত চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠেছে। কক্সবাজার ও ভাসানচরের রোহিঙ্গা শিবিরে ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যা, পরিবেশগত ক্ষতি, মাদক ও অপরাধ বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক রাজনীতির জটিলতা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।২০২৫ সালে রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে বাংলাদেশের পরবর্তী পদক্ষেপগুলোর মধ্যে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ ও পরিকল্পনা রয়েছে।

আন্তর্জাতিক সম্মেলন আয়োজন:

বাংলাদেশ ২০২৫ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে ঢাকায় একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আয়োজন করতে যাচ্ছে। এই সম্মেলনের উদ্দেশ্য হলো রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধান খুঁজে বের করা এবং মানবিক ও রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা। সম্মেলনে জাতিসংঘ, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ভারতসহ বিভিন্ন দেশ ও সংস্থার প্রতিনিধিরা অংশ নেবেন।

জাতিসংঘের উচ্চপর্যায়ের সম্মেলনে অংশগ্রহণ:

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ ২০২৫ সালে রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে একটি উচ্চপর্যায়ের সম্মেলন আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বাংলাদেশ এই সম্মেলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে রোহিঙ্গাদের নিরাপদ, স্বেচ্ছাসেবী ও মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবাসনের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন আদায়ের চেষ্টা করবে।

দ্বিপাক্ষিক আলোচনা ও মিয়ানমারের ওপর চাপ সৃষ্টি:

বাংলাদেশ মিয়ানমারের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় আলোচনা অব্যাহত রাখার পরিকল্পনা করেছে। রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের জন্য প্রয়োজনীয় পরিবেশ তৈরি করতে মিয়ানমার সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করা হবে। এছাড়াও, রাখাইন রাজ্যের মানবিক পরিস্থিতি উন্নয়নে জাতিসংঘের নেতৃত্বে গৃহীত উদ্যোগগুলোকে সমর্থন করা হবে।বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত মিয়ানমারের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক আলোচনার মাধ্যমে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের চেষ্টা চালিয়ে গেছে, কিন্তু তাতে আশানুরূপ সাফল্য আসেনি। মিয়ানমারের সামরিক জান্তা সরকার তাদের নাগরিকদের ফিরিয়ে নিতে আগ্রহ দেখালেও বাস্তবে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। তাই বাংলাদেশকে চীনের মতো প্রভাবশালী দেশগুলোর মাধ্যমে মিয়ানমারের ওপর চাপ বাড়াতে হবে।

আন্তর্জাতিক ফোরামে সক্রিয় ভূমিকা:

বাংলাদেশ জাতিসংঘের সঙ্গে সহযোগিতা জোরদার করে রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধান খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে। জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে সম্প্রতি আলোচনায় বাংলাদেশ রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন আদায়ের আহ্বান জানিয়েছে।জাতিসংঘ, আসিয়ান, ওআইসি, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর মাধ্যমে রোহিঙ্গা সংকট সমাধানের জন্য বাংলাদেশকে কূটনৈতিক প্রচেষ্টা বাড়াতে হবে। বিশেষ করে, জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা (UNHCR) এবং মানবাধিকার সংগঠনগুলোর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন নিশ্চিত করতে হবে।

আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ

বাংলাদেশ ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক আদালতে (ICJ) গাম্বিয়ার মাধ্যমে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা পরিচালনা করছে। এটি রোহিঙ্গাদের ন্যায়বিচার পাওয়ার পাশাপাশি প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করতে সাহায্য করতে পারে।

পর্যায়ক্রমিক প্রত্যাবাসন পরিকল্পনা:

বাংলাদেশ, চীন ও মিয়ানমারের মধ্যে একটি পরীক্ষামূলক প্রত্যাবাসন পরিকল্পনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তবে মিয়ানমারের নিরাপত্তা পরিস্থিতি ও রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত ব্যাপক পরিসরে প্রত্যাবাসন সম্ভব নয়। তাই বাংলাদেশকে অবশ্যই রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা ও নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করে ধাপে ধাপে প্রত্যাবাসনের চেষ্টা করতে হবে।

রাখাইনে নিরাপদ অঞ্চল গঠন:

জাতিসংঘ ও ইউএনএইচসিআর রোহিঙ্গাদের তৃতীয় কোনো নিরাপদ দেশে স্থানান্তরের পক্ষে মত দিয়েছে। বাংলাদেশ এই প্রস্তাবের সঙ্গে একমত পোষণ করেছে এবং এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন আদায়ের চেষ্টা করছে।রোহিঙ্গাদের জন্য রাখাইনে "নিরাপদ অঞ্চল" গঠনের প্রস্তাব আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা যেতে পারে। বাংলাদেশ জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে এমন একটি পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করতে পারে যাতে রোহিঙ্গারা নিজ দেশে ফিরে নিরাপদে বসবাস করতে পারে।

রোহিঙ্গাদের দক্ষতা উন্নয়ন ও কর্মসংস্থান:

দীর্ঘদিন শরণার্থী শিবিরে বসবাস করলে রোহিঙ্গারা কর্মক্ষমতা হারিয়ে ফেলবে এবং চরমপন্থার দিকে ঝুঁকতে পারে। তাই তাদের শিক্ষার সুযোগ বৃদ্ধি, কারিগরি প্রশিক্ষণ দেওয়া এবং কিছু নির্দিষ্ট খাতে সীমিত কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করা যেতে পারে।

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন:

রোহিঙ্গা শিবিরগুলোর কারণে স্থানীয় জনগণের ওপর নেতিবাচক প্রভাব কমাতে বাংলাদেশ সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে। এছাড়াও, রোহিঙ্গাদের অপরাধ প্রবণতা রোধ ও শিবিরগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবিরগুলোতে অপরাধ, মাদক চোরাচালান ও সন্ত্রাসী তৎপরতা বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে আরও শক্তিশালী করে মাদক ও অস্ত্র চোরাচালান রোধ করতে হবে।

ভাসানচরের উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ:

বাংলাদেশ সরকার ইতোমধ্যে কিছু রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে স্থানান্তর করেছে। এখানে আরও উন্নত অবকাঠামো গড়ে তোলা হলে এটি কক্সবাজারের চাপ কমাতে পারে। তবে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের স্বীকৃতি ও সহায়তা নিশ্চিত করতে হবে।

কক্সবাজার ও পার্বত্য এলাকার পরিবেশ রক্ষা:

রোহিঙ্গা বসতির কারণে কক্সবাজার ও সংলগ্ন বনাঞ্চলে ব্যাপক পরিবেশগত ক্ষতি হয়েছে। বৃক্ষরোপণ, বন সংরক্ষণ এবং পরিবেশবান্ধব অবকাঠামো গড়ে তুলতে সরকারকে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।

আন্তর্জাতিক অর্থায়ন ও সাহায্য বৃদ্ধি:

রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক সহায়তা বৃদ্ধির জন্য বাংলাদেশ সক্রিয়ভাবে প্রচারণা চালাচ্ছে। ২০২৫ সালের জন্য বাংলাদেশ ১ বিলিয়ন ডলার সহায়তা চেয়েছে, যা রোহিঙ্গাদের মানবিক সহায়তা ও প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় ব্যবহার করা হবে।বর্তমানে রোহিঙ্গাদের জন্য আন্তর্জাতিক সহায়তা ক্রমশ কমছে। তাই বাংলাদেশকে আরও জোরালো কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালিয়ে বিভিন্ন দাতা সংস্থা ও দেশগুলোর কাছ থেকে আর্থিক সাহায্য নিশ্চিত করতে হবে।

আসিয়ান ও দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর সম্পৃক্ততা:

বাংলাদেশ রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এছাড়াও, রোহিঙ্গা সংকটের সমাধানে গণমাধ্যম ও সুশীল সমাজের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।

রোহিঙ্গা সংকট শুধুমাত্র বাংলাদেশের সমস্যা নয়; এটি আঞ্চলিক নিরাপত্তার জন্যও হুমকি। আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর (বিশেষ করে ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ড) সহায়তা নেওয়া যেতে পারে, কারণ এসব দেশেও রোহিঙ্গারা আশ্রয় নিচ্ছে।

চীন ও ভারতের সক্রিয় ভূমিকা নিশ্চিতকরণ:

বাংলাদেশকে চীন ও ভারতের সঙ্গে কৌশলগত আলোচনা চালিয়ে যেতে হবে, কারণ এই দুই দেশ মিয়ানমারের ওপর প্রভাব বিস্তার করে। বিশেষ করে, চীন যদি মিয়ানমারকে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে রাজি করাতে পারে, তাহলে এটি বাংলাদেশের জন্য ইতিবাচক হবে।বাংলাদেশ রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এছাড়াও, রোহিঙ্গা সংকটের সমাধানে গণমাধ্যম ও সুশীল সমাজের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।

রোহিঙ্গা সংকট বাংলাদেশের জন্য দীর্ঘমেয়াদি চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে, তবে এটি দক্ষ কূটনৈতিক প্রচেষ্টা, পরিকল্পিত ব্যবস্থাপনা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে সমাধান করা সম্ভব। মিয়ানমারের ওপর কূটনৈতিক চাপ বজায় রাখা, রোহিঙ্গাদের নিরাপদ প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করা এবং শরণার্থী শিবিরে অপরাধ ও পরিবেশগত সমস্যা মোকাবিলা করা এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।

বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে কার্যকর পথ হলো আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আরও সক্রিয় করা, চীন ও ভারতের সহায়তা নেওয়া এবং নিজ দেশের নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রেখে রোহিঙ্গাদের দীর্ঘমেয়াদি সমাধানের দিকে এগিয়ে যাওয়া।

২০২৫ সালে রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে বাংলাদেশের পরিকল্পনা ও পদক্ষেপগুলো বেশ ব্যাপক ও বহুমুখী। আন্তর্জাতিক সম্মেলন, দ্বিপক্ষীয় আলোচনা, মানবিক সহায়তা ও তৃতীয় দেশে স্থানান্তরের মতো উদ্যোগগুলোর মাধ্যমে বাংলাদেশ এই সংকটের স্থায়ী সমাধান খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে। তবে এ ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন ও সহযোগিতা অপরিহার্য।

লেখক : শিক্ষার্থী, গণিত বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা ।

আমার বার্তা/জেএইচ

মিয়ানমারে নির্বাচন প্রস্তুতি আরাকান আর্মির রোহিঙ্গা সংযোগ

মিয়ানমারের চলমান সংকট একটি রাজনৈতিক সমস্যা, এবং রাজনৈতিকভাবে এর সমাধান করতে হবে। রাজনৈতিক পদক্ষেপের অংশ

নতুন আশা ও সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচনে নোবেল প্রাইজ

উনিশ শো এক সালে প্রতিষ্ঠিত নোবেল পুরস্কার বিশ্বের সবচেয়ে সম্মানজনক পুরস্কার। অসাধারণ মৌলিক গবেষণা আবিষ্কার

আমাদের জীবনের বস্ত্র তুলা

“আমাদের জীবনের বস্ত্র তুলা” এই  প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বিগত কয়েক বছরের মত এ বছর ও

শিক্ষা ও সামাজিক নিরাপত্তা নারীর অধিকার

নারীর অধিকার আজকের বিশ্বে আর কেবল একটি আলোচ্য বিষয় নয় বরং এটি মানবাধিকার ও সামাজিক
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রংপুর রেঞ্জে নবপদোন্নতিপ্রাপ্ত সার্কেল এ্যাডজুট্যান্টদেরকে র‌্যাংক ব্যাজ পরালেন উপমহাপরিচালক

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইস্রাফিল

দেশে ডেঙ্গুজ্বরে আরও ১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৫০ জন

টিউশনিতে যাওয়ার পথে ছুরিকাঘাত: পুরান ঢাকায় জবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

দেশে লাগাতার অগ্নিকাণ্ডে স্বরাষ্ট্রসচিবের নেতৃত্বে সরকারের কোর কমিটি

নবপদোন্নত আনসার-ভিডিপি কর্মকর্তাদের সততা ও দেশপ্রেমের আহ্বান

শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার মতো কোনো শক্তি নেই: ফারুক

আমরা নির্মম নির্যাতনের শিকার, বাবা হত্যার কোন বিচার পাচ্ছি না

খালেদা জিয়ার নামে মামলা করা সেই আ.লীগ নেতার নাম জুলাইযোদ্ধার তালিকায়!

ডিটেকশন ও প্রটেকশন সিস্টেম থাকলে এমন দুর্ঘটনা হতো না: ফায়ারের পরিচালক

সোমবার থেকে আন্দোলনকারী শিক্ষকদের আমরণ অনশনের ঘোষণা

খালেদা জিয়া সুস্থ থাকলে নির্বাচনী গণসংযোগে অংশ নেবেন: রিজভী

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনে যুব ও শিক্ষাবিদদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ

চট্টগ্রাম বন্দরে যানবাহন প্রবেশে বাড়তি মাশুল প্রত্যাহার

সার্ক কৃষি কেন্দ্র ও গাকের বৈঠকে ক্ষুদ্র কৃষকদের উন্নয়নে সহযোগিতার অঙ্গীকার

পিআর আন্দোলন জামায়াতের সুপরিকল্পিত রাজনৈতিক প্রতারণা

বাংলাদেশ-কুয়েত শ্রম সহযোগিতাসহ বিভিন্ন খাতে শিগগির নতুন চুক্তি

চাঁদাবাজির অভিযোগ, আগামী মাস থেকে গাড়ি বিক্রি বন্ধের হুঁশিয়ারি ব্যবসায়ীদের

রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং প্রকল্পে সৌদির সহযোগিতা কামনা: পরিবেশ উপদেষ্টা

মস্কোয় মরক্কো-রাশিয়া পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত