ই-পেপার শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ২১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২

যুদ্ধবিরতি কার্যকর করে এবার মধ্যপ্রাচ্য সফরের পরিকল্পনায় ট্রাম্প

আমার বার্তা অনলাইন
২২ জানুয়ারি ২০২৫, ১০:৫২

হামাস ও ইসরাইলের যুদ্ধবিরতির মধ্য দিয়ে হোয়াইট হাউজে দ্বিতীয়বারের মতো আসীন হলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। টানা ১৫ মাসের রক্তক্ষয়ী সংঘাত এবং বিপুল প্রাণহানি থেমেছে এই যুদ্ধবিরতির মাধ্যমে।

এদিকে বুধবার টাইমস অব ইসরাইল এক প্রতিবেদনে জানিয়েছেন, শীঘ্রই মধ্যপ্রাচ্য সফরের পরিকল্পনা করেছেন ট্রাম্প। তবে তা তাত্ক্ষণিকভাবে হবে না।

সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে ট্রাম্প বলেন, আমরা মধ্যপ্রাচ্যে যাওয়ার কথা ভাবছি, তবে এখনই নয়। তিনি জানান, সফরের সময়সূচি এখনও চূড়ান্ত হয়নি।

ট্রাম্পের এই মন্তব্য তার রাজনৈতিক অবস্থানকে আবারও সামনে এনেছে। প্রেসিডেন্ট হিসেবে তার সময়ে, তিনি প্রভাবশালী মধ্যপ্রাচ্য নীতি গ্রহণ করেছিলেন। বিশেষত ইসরাইল এবং আরব দেশগুলোর মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নে।

এদিকে ট্রাম্প প্রশাসনের মধ্যপ্রাচ্য বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ সোমবার নিশ্চিত করেছেন, তিনি গাজা সফর করতে যাচ্ছেন। সফরের উদ্দেশ্য হলো বন্দি বিনিময় চুক্তি বাস্তবায়ন পর্যবেক্ষণ করা।

ট্রাম্প এ প্রসঙ্গে বলেন, আমরা একটি চুক্তির মধ্যে আছি, যার মাধ্যমে বন্দিরা ফিরছে। তিনি উল্লেখ করেন, কিছু বন্দি শারীরিকভাবে অস্বাস্থ্যকর অবস্থায় ফিরেছেন, যেমন এমিলি দামারি, যিনি ৭ অক্টোবর হামলার সময় আহত হন এবং সম্প্রতি মুক্তি পান, কিন্তু তার দুটি আঙুল কেটে ফেলা হয়েছে। ট্রাম্প আরও বলেন, যদি আমি এখানে না থাকতাম, তাহলে তারা কখনোই ফিরে আসত না।

ইসরাইল ও আরব কূটনীতিকরা ট্রাম্প এবং উইটকফের কৃতিত্ব স্বীকার করেছেন। বিশেষ করে ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে চাপে রেখে বন্দি বিনিময় চুক্তি সম্পন্ন করতে জোর দিয়েছিলেন ট্রাম্প। যদিও বাইডেন প্রশাসনও একাধিক চেষ্টা করেছে, তবে ট্রাম্পের কড়া দৃষ্টিভঙ্গি এবং দ্রুত পদক্ষেপের ফলে চুক্তি দ্রুত সম্পন্ন হয় বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

ট্রাম্প দাবি করেন, বাইডেন এটা করতে পারেননি, আর আমি যে ডেডলাইন চাপিয়েছিলাম, তার মাধ্যমেই এটি সফল হয়েছে। গত মাসে ট্রাম্প হুমকি দিয়েছিলেন, ২০ জানুয়ারির মধ্যে বন্দিরা মুক্তি না পেলে মধ্যপ্রাচ্যে সবকিছু এলোমেলো হয়ে যাবে।

আমার বার্তা/জেএইচ

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব মামলার শুনানিতে সম্মত মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব চ্যালেঞ্জ করা ঐতিহাসিক মামলার শুনানি করতে সম্মত হয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট। ট্রাম্পের নির্বাহী

আজ মুর্শিদাবাদে ‘বাবরি মসজিদের’ ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

ভারতের উত্তর প্রদেশের অযোধ্যায় বাবরি মসজিদ ধ্বংসের ৩৩ বছর পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলায় আজ (শনিবার) বাবরি

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলির খবর পাওয়া গেছে। শুক্রবার ৫ (ডিসেম্বর) গভীর

কোনো মাংস নেই, পুতিনকে নৈশভোজে যা যা খাওয়ালো ভারত

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ৪৮ ঘণ্টার সফরে ভারতে গেছেন। গতকাল শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) তার সম্মানে
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

মায়ানমারে পাচারকালে বিপুল পরিমাণ সিমেন্টসহ ৮ জন আটক

পোষ্য কোটা নিয়ে আদালতের রায় মেনে নেবে ঢাবি: নিয়াজ আহমেদ

জুলাই আন্দোলনের শহীদ ১১ স্কাউট নতুন দেশ গড়ার প্রেরণা

জাতীয় সংহতি ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যের রাজনীতির আহ্বানে পিপলস পাওয়ার পার্টির জনসংযোগ সভা

মাসের পর মাস বেনাপোলে আটকা শতাধিকের বেশি সুপারির ট্রাক

ভারত বাদ, বাংলাদেশ-চীনসহ কয়েকটি দেশ নিয়ে আলাদা জোট করতে চায় পাকিস্তান

জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রে জনবল নিয়োগ দেয়া হবে

দক্ষতানির্ভর উচ্চশিক্ষা ছাড়া ভবিষ্যৎ বিশ্বে টিকে থাকা সম্ভব নয়

রাজনৈতিক সরকার যা পারে আমরা তা পারি না, এভাবে অভ্যস্ত হয়ে গেছে: রিজওয়ানা

সোনারগাঁওয়ে গ্যাসের চুলা বিস্ফোরণ, দগ্ধ একই পরিবারের ৪ জন

খালেদা জিয়াকে লন্ডন নেওয়ার বিষয়ে রাতেই হবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত

গণঅভ্যুত্থানের মুখে পদত্যাগে বাধ্য হন স্বৈরাচার এইচ এম এরশাদ

জুলাই যোদ্ধাদের সহায়তায় সচ্ছল ব্যবসায়ীরাও এগিয়ে আসুন: সারজিস

সঠিক পরিচর্যা ও সুযোগ পেলে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুরাই হবে ভবিষ্যতের শক্তি: আনসার মহাপরিচালক

খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় জবিতে দোয়া মাহফিল

গ্রিভসের দ্বিশতক ও হোপের সেঞ্চুরিতে অবিশ্বাস্য ড্র ওয়েস্ট ইন্ডিজের

জাবিতে অনুষ্ঠিত হলো ১৫তম প্রজাপতি মেলা

ঢাকা–১৮ আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে মশাল মিছিল

প্রাথমিক শিক্ষকদের শাটডাউন স্থগিত, রোববার থেকে পরীক্ষা

নবী মুসা ও মা হাজেরা (আ.) যেভাবে আল্লাহর ওপর ভরসা রেখেছিলেন