ই-পেপার সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২

যুদ্ধবিরতি কার্যকর করে এবার মধ্যপ্রাচ্য সফরের পরিকল্পনায় ট্রাম্প

আমার বার্তা অনলাইন
২২ জানুয়ারি ২০২৫, ১০:৫২

হামাস ও ইসরাইলের যুদ্ধবিরতির মধ্য দিয়ে হোয়াইট হাউজে দ্বিতীয়বারের মতো আসীন হলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। টানা ১৫ মাসের রক্তক্ষয়ী সংঘাত এবং বিপুল প্রাণহানি থেমেছে এই যুদ্ধবিরতির মাধ্যমে।

এদিকে বুধবার টাইমস অব ইসরাইল এক প্রতিবেদনে জানিয়েছেন, শীঘ্রই মধ্যপ্রাচ্য সফরের পরিকল্পনা করেছেন ট্রাম্প। তবে তা তাত্ক্ষণিকভাবে হবে না।

সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে ট্রাম্প বলেন, আমরা মধ্যপ্রাচ্যে যাওয়ার কথা ভাবছি, তবে এখনই নয়। তিনি জানান, সফরের সময়সূচি এখনও চূড়ান্ত হয়নি।

ট্রাম্পের এই মন্তব্য তার রাজনৈতিক অবস্থানকে আবারও সামনে এনেছে। প্রেসিডেন্ট হিসেবে তার সময়ে, তিনি প্রভাবশালী মধ্যপ্রাচ্য নীতি গ্রহণ করেছিলেন। বিশেষত ইসরাইল এবং আরব দেশগুলোর মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নে।

এদিকে ট্রাম্প প্রশাসনের মধ্যপ্রাচ্য বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ সোমবার নিশ্চিত করেছেন, তিনি গাজা সফর করতে যাচ্ছেন। সফরের উদ্দেশ্য হলো বন্দি বিনিময় চুক্তি বাস্তবায়ন পর্যবেক্ষণ করা।

ট্রাম্প এ প্রসঙ্গে বলেন, আমরা একটি চুক্তির মধ্যে আছি, যার মাধ্যমে বন্দিরা ফিরছে। তিনি উল্লেখ করেন, কিছু বন্দি শারীরিকভাবে অস্বাস্থ্যকর অবস্থায় ফিরেছেন, যেমন এমিলি দামারি, যিনি ৭ অক্টোবর হামলার সময় আহত হন এবং সম্প্রতি মুক্তি পান, কিন্তু তার দুটি আঙুল কেটে ফেলা হয়েছে। ট্রাম্প আরও বলেন, যদি আমি এখানে না থাকতাম, তাহলে তারা কখনোই ফিরে আসত না।

ইসরাইল ও আরব কূটনীতিকরা ট্রাম্প এবং উইটকফের কৃতিত্ব স্বীকার করেছেন। বিশেষ করে ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে চাপে রেখে বন্দি বিনিময় চুক্তি সম্পন্ন করতে জোর দিয়েছিলেন ট্রাম্প। যদিও বাইডেন প্রশাসনও একাধিক চেষ্টা করেছে, তবে ট্রাম্পের কড়া দৃষ্টিভঙ্গি এবং দ্রুত পদক্ষেপের ফলে চুক্তি দ্রুত সম্পন্ন হয় বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

ট্রাম্প দাবি করেন, বাইডেন এটা করতে পারেননি, আর আমি যে ডেডলাইন চাপিয়েছিলাম, তার মাধ্যমেই এটি সফল হয়েছে। গত মাসে ট্রাম্প হুমকি দিয়েছিলেন, ২০ জানুয়ারির মধ্যে বন্দিরা মুক্তি না পেলে মধ্যপ্রাচ্যে সবকিছু এলোমেলো হয়ে যাবে।

আমার বার্তা/জেএইচ

বাংলাদেশে প্রথম কোনো ব্রিটিশ এমপির সাজা, যা বলছে যুক্তরাজ্যের মিডিয়া

রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে মা শেখ রেহেনাকে প্লট

ইউক্রেনের ‘সবচেয়ে বড় সমস্যা’ কী, জানালেন ট্রাম্প

রাশিয়া এবং ইউক্রেনের মধ্যে চলমান যুদ্ধে বর্তমানে চরম বেকায়দায় আছে ইউক্রেন। এ যুদ্ধে ইউক্রেনের সবচেয়ে

বিশ্বজুড়ে যুদ্ধের দামামা: সমরাস্ত্র শিল্পের মুনাফা বেড়ে ৬৭৮ বিলিয়ন ডলার

বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন অঞ্চলে বড় ধরনের যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ায় অস্ত্র বিক্রি ও সামরিক সেবা শিল্প খাতের

ঘূর্ণিঝড় ‘ডিটওয়াহ’র তাণ্ডবে শ্রীলংকায় মৃতের সংখ্যা ২০০ ছাড়াল

শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘ডিটওয়াহ’র প্রভাবে টানা ভারী বর্ষণ ও ভূমিধসে শ্রীলংকার রাজধানী কলম্বোর নিম্নাঞ্চলসহ বিভিন্ন এলাকা
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ উন্নয়নে সেরা স্বীকৃতি পেলেন ৪০ জন পেশাজীবী

গার্মেন্টস শিল্পকে পরিবেশবান্ধব উৎপাদনে আরও অগ্রণী ভূমিকা পালনের আহ্বান

ডিসেম্বর মাসে এলপি গ্যাসের দাম নির্ধারণ করবে বিইআরসি

ক্ষমতায় না গিয়েও অনেকে ক্ষমতার দাপট দেখাচ্ছেন: শফিকুর রহমান

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে শীতের পিঠা ও গ্রামীণ সাজ উৎসব অনুষ্ঠিত

মোহাম্মদপুরের আবাসিক ভবনে আগুন

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার বিষয়ে এখন থেকে তথ্য দেবেন ডা. জাহিদ

টাঙ্গাইলের কালিহাতিতে দোকানে আগুন, দগ্ধ হয়ে মালিকের মৃত্যু

দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে কাভার্ড ভ্যানের চাপায় বিএনপি নেতা নিহত

ধানমন্ডিতে উদ্বোধন হলো “Balleza by Tanisha” বিউটি পার্লার ও ফিটনেস জিম

রাষ্ট্রায়ত্ত ৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি পূরণের পরিকল্পনা অবাস্তব: কেন্দ্রীয় ব্যাংক

স্কুল ভর্তির ডিজিটাল লটারি হবে ১১ ডিসেম্বর

উন্মোচিত হলো বাংলালিংকের নতুন লোগো

শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকের বড় দরপতন

একনেকে ১৬ হাজার ৩২ কোটি টাকার ১৮ প্রকল্প অনুমোদন

শুধু বিএনপির নয় বেগম জিয়া সারা জাতির অভিভাবক: রিজভী

শিক্ষকদের কর্মবিরতি: প্রাথমিক-মাধ্যমিক বার্ষিক পরীক্ষা স্থগিত

রপ্তানি বৃদ্ধি টেকসই করতে পণ্যে বৈচিত্র্য আনা প্রয়োজন: বাণিজ্য উপদেষ্টা

খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় ঢাকায় ৫ সদস্যের চীনা মেডিকেল টিম

তারেক রহমানের ফেরায় বাধা থাকলে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করা হবে: আসিফ নজরুল