ই-পেপার বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০ পৌষ ১৪৩২

যে পথপরিক্রমায় বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বে উঠে এলেন তারেক রহমান

বিবিসির প্রতিবেদন
আমার বার্তা অনলাইন:
২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৬:০৬

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সতেরো বছরের বেশি সময় লন্ডনে রাজনৈতিক আশ্রয়ে থাকার পর শেষ পর্যন্ত বৃহস্পতিবার দেশে ফিরছেন, যার মাধ্যমে তাকে ঘিরে তার দলের ভেতরে ও বাইরে তৈরি হওয়া উদ্বেগের অবসান হচ্ছে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, তারেক রহমানের দেশে ফেরার বিষয়ে উদ্বেগ তৈরি হয়েছিল, তার অবসান ঘটিয়ে দেশে ফেরাটা তার দলের নেতা, কর্মী ও সমর্থকদের কাছে অনেকটা ‘ধ্বংসস্তূপ থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর মতো’, যা দলের জন্য স্বস্তি বয়ে নিয়ে এসেছে বলে মনে করেন তারা।

আর এর মাধ্যমে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের তৈরি করা দলটি খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে সংগঠিত ও জনপ্রিয় হওয়ার পর আবার একটি সমস্যা-সঙ্কুল পথ পাড়ি দিয়ে তাদের বড় সন্তান তারেক রহমানের সরাসরি নেতৃত্বে পরিচালিত হওয়ার সময়ে পদার্পণ করলো।

দেশে ফেরার বিষয়ে ‘সিদ্ধান্ত গ্রহণের সুযোগ অবারিত ও একক নিয়ন্ত্রণাধীন নয়’ বলে সম্প্রতি তারেক রহমান যে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন, সেটিই তার দেশে ফেরার বিষয়ে উৎকণ্ঠার জন্ম দিয়েছিলো বিএনপির ভেতরে।

যদিও তারেক রহমানের ফেরার ওপর তার নিয়ন্ত্রণ নেই কেন কিংবা সেটি কাদের নিয়ন্ত্রণে- সেই বিষয়ে তিনি কিংবা তার দল পরিষ্কার কিছু বলেনি।

তবে বিএনপির দিক থেকে আগেই বলা হয়েছিলো যে, মিস্টার রহমানই ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তার দলকে নেতৃত্ব দেবেন। মিস্টার রহমান তার রাজনৈতিক জীবনে এবারই প্রথম সংসদ নির্বাচনে নিজেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে যাচ্ছেন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী আগামী ১২ই ফেব্রুয়ারি ওই নির্বাচন হতে যাচ্ছে।

রাজনৈতিক জীবন, উত্থান বাংলাদেশের প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার বড় সন্তান তারেক রহমান ১৯৬৫ সালের ২০শে নভেম্বর জন্মগ্রহণ করেন।

ঢাকার বিএএফ শাহীন কলেজে প্রাথমিক পড়াশোনা শেষে করে আশির দশকে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে ভর্তি হন।

মুক্তিযুদ্ধের সময় আরও অনেক সামরিক কর্মকর্তা পরিবারের সঙ্গে জিয়াউর রহমানের পরিবারকেও বন্দি করা হয়েছিলো। তখন তাদের দুই ছেলে তারেক রহমান ও প্রয়াত আরাফাত রহমানও বন্দি ছিলেন।

সামরিক শাসক হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ বিরোধী আন্দোলনের সময় তারেক রহমানও তার মায়ের সাথে রাজপথের আন্দোলনে যোগ দিয়েছিলেন এবং ওই সময় ১৯৮৮ সালে বগুড়া জেলা বিএনপির গাবতলী উপজেলা ইউনিটের সদস্য হিসেবে তিনি আনুষ্ঠানিক বিএনপিতে সক্রিয় হন।

যদিও দলের কয়েকজন নেতা ও চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা পরিষদে আছেন এমন কয়েকজন জানিয়েছেন, তারেক রহমানের দলীয় রাজনীতির সঙ্গে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়েছিলো ১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে এবং সেই সময় খালেদা জিয়া যে পাঁচটি আসনে নির্বাচন করেছিলেন তিনি সেগুলোর দেখভাল করেছিলেন।

তবে দলের রাজনীতিতে তার শক্ত প্রভাব শুরু হয়ে ২০০১ সালের সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে। ওই নির্বাচনে বিএনপি নেতৃত্বাধীন চার দলীয় জোট দুই তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছিলো।

রাজনৈতিক বিশ্লেষক অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ বলছেন, ২০০১ সালের নির্বাচনের আগে হাওয়া ভবন নেওয়া হয়েছিলো নির্বাচনী অফিস হিসেবে ব্যবহার করে প্রচার প্রচারণা চালানো ও নির্বাচনি কৌশল নিয়ে কাজ করার জন্য, যাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন তারেক রহমান।

বিবিসি বাংলাকে অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ বলেছিলেন, ‘নির্বাচনে জয়লাভের পর বিএনপি নেতৃত্বাধীন সরকার হলো। কিন্তু হাওয়া ভবন থেকে গেলো এবং এ নিয়ে বিতর্ক তৈরি হলো। এরপর ওয়ান ইলেভেনের পর গ্রেফতার, নির্যাতন ও কারাভোগ শেষে তাকে দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হলো।’

তবে মূলত, ২০০১ সালের সংসদ নির্বাচনের সময়ই দলের ভেতরে সক্রিয় হয়ে উঠতে থাকেন তারেক রহমান। পরে ২০০২ সালের ২২শে জুন দলের মধ্যে সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব পদ তৈরি করে তাকে ওই পদে অধিষ্ঠিত করা হয়।

রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও গবেষক মহিউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘এটাই ছিলো দলের রাজনীতিতে তার বড় উল্লম্ফন। জিয়া পরিবারের সদস্য হিসেবেই এটা তিনি পেয়েছেন। তাকে ঘিরে পরে দলের মধ্যে একটি প্যারালাল নেতৃত্ব বলয় তৈরি হয়েছিল।’

তারেক রহমান ওই সময়ে সংগঠনের কাজে আত্মনিয়োগ করেছিলেন এবং দলের তৃণমূলে যোগাযোগ তৈরি করতে পেরেছিলেন বলে জানান মহিউদ্দিন আহমদ।

এরপর ২০০৯ সালে দলের সম্মেলনে তাকে সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান করা হয়। সেই ধারাবাহিকতায় ২০১৮ সালে দুর্নীতির মামলায় খালেদা জিয়া জেলে যাওয়ার পরপরই তাকে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে ঘোষণা করে বিএনপি।

অন্য কোনো সংকট না হলে এটি পরিষ্কার যে, খালেদা জিয়ার পর তিনিই হবে দলের পূর্ণাঙ্গ চেয়ারম্যান।

২০০৭ সালে গঠিত তত্বাবধায়ক সরকারের আমলে তারেক রহমানকে আটক করা হয় তারেক রহমানকে। সেখানে রিমান্ডে থাকা অবস্থায় তার ওপর অমানুষিক নির্যাতন নেমে আসে। বিএনপি জোরালোভাবে অভিযোগ তুলেছিল, গ্রেফতারের পর থেকে তাকে নির্যাতন করা হচ্ছিল।

রাজনৈতিক বিশ্লেষক মহিউদ্দিন আহমদ বলছেন, তিনি তার গবেষণার জন্য বিভিন্ন পক্ষের সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানতে পেরেছিলেন যে তারেক রহমানকে সত্যিকার অর্থেই নির্যাতন করা হয়েছিলো, যার উদ্দেশ্য ছিলো তখন তার মা খালেদা জিয়াকে ‘দেশত্যাগে বাধ্য করা’।

পরে ২০০৮ সালের ১১ই সেপ্টেম্বর লন্ডনের উদ্দেশে পরিবারের সদস্যদেরকে সাথে নিয়ে ঢাকা ছেড়েছিলেন তারেক রহমান, যদিও খালেদা জিয়া দেশ ছেড়ে যাননি।

ঘুরে দাঁড়ানো ও দেশে ফেরা

বাংলাদেশে ২০০৭ সালে বিএনপি সরকারের মেয়াদ শেষে রাজনৈতিক সহিংসতার জের ধরে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় আসার মাধ্যমে বিএনপির রাজনৈতিক বিপর্যয় শুরু হয় বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।

ওই সময় আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার পর গ্রেপ্তার হন বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার সঙ্গে একই দিনে একই সাথে আটক হয়েছিলেন তার প্রয়াত ছেলে আরাফাত রহমানও।

পরে অবশ্য আরাফাত রহমান নির্বাহী আদেশে মুক্তি পেয়ে থাইল্যান্ডে চলে গিয়েছিলেন চিকিৎসার জন্য। পরে তিনি মালয়েশিয়ায় যান এবং সেখানেই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছিলেন ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে।

আবার খালেদা জিয়ার গ্রেপ্তারের ছয় মাস আগেই গ্রেফতার হয়েছিলেন তারেক রহমানও। পরে ২০০৮সালের সেপ্টেম্বরে মুক্তি পেয়ে লন্ডনে যাওয়ার পর ২০১৮ সাল পর্যন্ত চিকিৎসা ও পরিবার নিয়েই সময় কাটিয়েছেন তারেক রহমান।

২০১৮ সালে দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়া কারাগারে যাওয়ার পর দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে লন্ডন থেকেই দল পরিচালনার কাজ শুরু করেন তিনি। তবে একুশে আগস্টের গ্রেনেড হামলা মামলায় সাজা পাওয়া ছাড়াও অনেক মামলার আসামি হয়েছেন তিনি আওয়ামী লীগ আমলে।

এক পর্যায়ে তার বক্তব্য- বিবৃতি প্রচার আদালতের মাধ্যমেই বন্ধ করে দেয়া হলে তিনি সামাজিক মাধ্যমে সক্রিয় হন এবং ভার্চুয়ালি দলীয় কর্মকাণ্ডে যুক্ত হতে থাকেন।

তার ঘনিষ্ঠরা বলছেন, অল্প দিনের মধ্যেই একদিকে তৃণমূলের সাথে সরাসরি যোগাযোগ এবং অন্যদিকে দলের নীতিনির্ধারণী কাজে নেতৃত্ব দিতে শুরু করেন তিনি।

বিশ্লেষক মহিউদ্দিন আহমদ বলছেন, তারেক রহমান চরম প্রতিকূলতার মধ্যেও দলকে সুসংহত রাখতে পেরেছেন এবং এত সব কিছুর পর দলের নেতা হিসেবে তারেক রহমানের দেশে ফিরে আসা অনেকটা ‘ধ্বংসস্তূপ থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর মতো’ বলে মনে করেন তিনি।

মহিউদ্দিন আহমদ তারেক রহমানের পরের চ্যালেঞ্জটাও দেখতে পাচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘রাজনীতির যে কানাগলি তা যেমন দেখেছেন, তেমনি এদেশের সংঘাত ও প্রতিহিংসার রাজনীতির একটি অভিজ্ঞতা তার হয়েছে। সেই রাজনৈতিক প্রজ্ঞাকে কাজে লাগিয়ে তিনি দলের নেতা থেকে সামনে দেশের নেতা হয়ে উঠতে পারেন কি-না সেটিই হবে এখন দেখার বিষয়।’

জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডের পর আশির দশকে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের মাধ্যমে বিএনপিকে জনপ্রিয় করে তুলেছিলেন অনেকেই মনে করেন। সেই দলটিতে এখন সময়ের পরিক্রমায় এখন তারেক রহমানের নেতৃত্ব ও কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বলে মনে করেন তিনি।

অধ্যাপক ডঃ মাহবুব উল্লাহ অবশ্য বলছেন, তারেক রহমান তার রাজনৈতিক জীবনে কখনোই ঝড়ঝঞ্জা থেকে মুক্ত থাকতে পারেননি।

‘এমনকি দেশে ফ্যাসিবাদের পতনের পরও তার দেশে ফেরা নিয়ে কুয়াশা তৈরি হয়েছিলো। তিনি নিজেই বলেছেন যে সব বাধা অপসারিত হয়নি। কিন্তু এর মধ্যেই তিনি তার দলের তৃণমূলের সাথে যোগাযোগের মাধ্যমে দলের সাংগঠনিক কাঠামোর নিয়ন্ত্রণ পেতে সবার সমর্থন আদায়ে সক্ষম হয়েছেন।’

তারেক রহমানের সাথে গত এক দশক ধরে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছেন দলটির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ডঃ জিয়াউদ্দিন হায়দার।

জিয়াউদ্দিন হায়দার বিবিসি বাংলাকে বলছেন, তারেক রহমানের চিন্তা ও দর্শন অনেকটাই জিয়াউর রহমানের মতো।

‘২০০১ সালের পর তিনি তৃণমূলে কাজ করে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন। তার ভিত্তিতেই তিনি রাজনীতিকে জ্ঞান ভিত্তিক ও উন্নয়ন কেন্দ্রিক করার চিন্তা করেন। দেশের প্রতিটি খাত নিয়ে তিনি ওয়াকিবহাল, আবার আরও জানার আগ্রহও তার আছে।ফলে আমার মনে হয় দেশকে এগিয়ে নেয়ার জন্য বিএনপি সঠিক নেতৃত্বই পেয়েছে।’

আমার বার্তা/এমই

বড়দিন উপলক্ষে বঙ্গভবনে শুভেচ্ছা বিনিময় করলেন রাষ্ট্রপতি

খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎস বড়দিনে খ্রিষ্টান ধর্মের বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার

তারেক রহমানের আগমনে রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণ হবে: শফিকুল আলম

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণ হবে বলে মনে করেন প্রধান

শারীরিক আক্রমণের ভয়: দেশে ৩৩ শতাংশ মানুষ নিরাপত্তাহীনতায়

দেশের ৩৩ দশমিক ৯১ শতাংশ মানুষ শারীরিক আক্রমণের ভয়ে রয়েছেন। গ্রামের চেয়ে শহরের মানুষ বেশি

শুভ বড়দিন আজ, গির্জাগুলো সেজেছে বর্ণাঢ্য সজ্জায়

খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীদের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব ‘শুভ বড়দিন’ আজ। এ ধর্মের প্রবর্তক যিশুখ্রিষ্ট ২৫ ডিসেম্বর বেথলেহেমে
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

জকসু নির্বাচনে ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনে

ওসমান হাদিকে হত্যায় ভারতকে অভিযুক্ত করে বিশ্বব্যাপী শিখদের বিক্ষোভ

শহীদ ওসমান হাদির স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে চাই: তারেক রহমান

তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন গণতান্ত্রিক লড়াইয়ের প্রতিফলন: নাহিদ

তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে

চাপে আছি, প্রচণ্ড চাপ : চট্টগ্রামের মালিকানা বদল প্রসঙ্গে মিঠু

আমাদের সময় এসেছে সকলে মিলে দেশ গড়ার: তারেক রহমান

আই হ্যাভ আ প্ল্যান ফর দ্য পিপল অব মাই কান্ট্রি: তারেক রহমান

অ্যাসোসিয়েট অফিসার পদেনিয়োগ দেবে অ্যাকশনএইড

রিহ্যাব আয়োজিত আবাসন বুকিং এ ২০ শতাংশ ছাড়

তরুণ প্রজন্মকেই আগামীর নেতৃত্ব নিতে হবে: তারেক রহমান

তারেক রহমানের নেতৃত্বে নির্বাচনে আমরা জয়ী হবো: মির্জা ফখরুল

ইয়েমেনের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের প্রকাশ্যে যে আহ্বান জানাল সৌদি আরব

দেশের মানুষ কথা বলার অধিকার ফিরে পেতে চায়: তারেক রহমান

আমরা একটি নিরাপদ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই: তারেক রহমান

যে পথপরিক্রমায় বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বে উঠে এলেন তারেক রহমান

আপনাদের দোয়ায় মাতৃভূমিতে ফিরে এসেছি: তারেক রহমান

গণসংবর্ধনা মঞ্চে তারেক রহমান, তুমুল উচ্ছ্বাস-স্লোগানে বরণ

ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে বেড়েছে লেনদেন

লাখো কণ্ঠের উচ্ছ্বাসে তারেক রহমানকে স্বাগত