ই-পেপার শুক্রবার, ২৮ জুন ২০২৪, ১৪ আষাঢ় ১৪৩১

বাজেট বাস্তবায়নে সাধ আছে সাধ্য নেই

কমল চৌধুরী:
২২ জুন ২০২৪, ১৬:৫৯

সাধ আছে সক্ষমতা কম বলে বেশি ধারকর্জ আর কর-রাজস্বে ভর করে বেশি খরচের সব পরিকল্পনা সাজিয়েছেন অর্থমন্ত্রী তার প্রস্তাবিত ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে। গত ৬ জুন সংসদে বাজেট অধিবেশনে এমনই একটি ফিরিস্তি জাতির সামনে তুলে ধরেছেন তিনি। অর্থমন্ত্রী তার নিজের বাজেটটি রীতি মেনে ঘোষণা করলেন ঠিকই; তবে কৃচ্ছ্রসাধন আর সংকটের মধ্যেও আকারে খুব একটা ছাড় দেননি। আগেরটি থেকে ৩৫ হাজার ২১৫ কোটি টাকা বেশি খরচের পরিকল্পনা করে ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকায় নিয়ে গেছেন নিজের বাজেটটি। এছাড়াও একজন সাধারণ মানুষ যখন ১০ শতাংশের খাদ্য মূল্যস্ফীতির চাপ সামলাতে মরিয়া, তখন অর্থমন্ত্রীর তা কমিয়ে সাড়ে ৬ শতাংশে নামানোর ঘোষণার মধ্যেই ফোনে কথা বলা থেকে শুরু করে অসংখ্য নিত্যপণ্য, পণ্যের কাঁচামালে শুল্ক-কর বসানো হয়েছে। পার্কে ভ্রমণ থেকে পানের জর্দা-জুস-বিশুদ্ধ পানিসহ বিভিন্ন অত্যবশ্যক পণ্য ও সেবায় করের খড়গ বসছে বলেও এতে উল্লেখ করা হয়েছে।

বাজেটে কালো টাকা সাদা করা প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, আপনি যদি একজন সৎ করদাতা হোন তবে আপনার ওপর সর্বোচ্চ কর ধার্য আছে ৩০ শতাংশ। অর্থাৎ, আয়ের ওপর ৩০ শতাংশ আয়কর সরকারের কোষাগারে জমা দিতে হবে। কিন্তু কেউ যদি কালো টাকার মালিক হোন তবে তিনি ৩০ শতাংশ নয়, মাত্র ১৫ শতাংশ কর দিয়ে তার যত খুশি কালো টাকা সাদা করতে পারবেন। শুধু তাই নয়, তিনি এই টাকা কোথা থেকে ‘উপার্জন’ করেছেন আয়কর অফিসের কেউ এ নিয়ে প্রশ্ন করবেন না। এখানেই শেষ নয়, ভবিষ্যতে সরকারের কোনো সংস্থা এ অর্থের উৎস নিয়ে প্রশ্ন করা তো দূরের কথা, ‘টুঁ’ শব্দটি পর্যন্ত করতে পারবে না। এভাবে ‘ইনডেমনিটি’ বা দায়মুক্তি দেয়া হয়েছে কালো টাকার মালিকদের। নজিরবিহীনভাবে ব্যক্তির পাশাপাশি কোম্পানিও এই সুযোগ কাজে লাগাতে পারবেন। কালো টাকার মালিক ব্যক্তি ও কোম্পানিকে অর্ধেক কর দিয়ে অর্থ সাদা করার এই ঢালাও সুযোগটি করে দেয়া হয়েছে ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেটে।

প্রস্তাবিত বিধান অনুযায়ী, দেশের প্রচলিত আইনে যাই থাকুক না কেন, কোনো করদাতা স্থাবর সম্পত্তি যেমন, ফ্ল্যাট, অ্যাপার্টমেন্ট ও ভূমির জন্য নির্দিষ্ট করহার এবং নগদসহ অন্যান্য পরিসম্পদের ওপর ১৫% কর পরিশোধ করলে কোনো কর্তৃপক্ষ কোনো প্রকারের প্রশ্ন উত্থাপন করতে পারবে না। স্রেফ রাজস্ব আয় বাড়ানোর জন্য এই কাজটি করা হয়েছে বলে অর্থমন্ত্রী তার বাজেট বক্তৃতায় উল্লেখ করেছেন । সম্পদ বিষয়ক তথ্য সেবাদাতা মার্কিন কোম্পানি ওয়েলথ-এক্সের বার্ষিক প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে খবরটিতে বলা হয়েছে, ২০১৮ থেকে ২০২০ পর্যন্ত পরপর তিন বছর বিশ্বব্যাপী ধনীর সংখ্যা বৃদ্ধির দিক থেকে শীর্ষে থাকা দেশগুলোর অন্যতম ছিল বাংলাদেশ।

এছাড়াও সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন মাধ্যমে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, দেশের সরকারি কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী ও রাজনৈতিক নেতাদের অনেকেই বিপুল পরিমাণ সম্পদ গড়ে তুলছেন, যা বৈধভাবে অর্জিত বা প্রদর্শিত নয় অথবা কালো টাকা হিসেবে বিবেচিত।অর্থনীতির নানামুখী সংকট সত্ত্বেও দেশে বিলিয়নেয়ার বা শতকোটি টাকার মালিকের সংখ্যা ১ হাজার ৭০০ ছাড়িয়েছে, যারা দেশে মোট জিডিপির ১০ শতাংশেরও বেশি নিয়ন্ত্রণ করছেন। দেশের বিশেষ এ গোষ্ঠীর সদস্যদের অপ্রদর্শিত সম্পদ বা কালো টাকাকে বৈধ করার সুযোগ রেখে জাতীয় সংসদে উত্থাপন হয়েছে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাব।

এ পদক্ষেপ দুর্নীতির মাধ্যমে অর্থ উপার্জনকে আরো উৎসাহিত করতে পারে বলে আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের। বাজেটে বিশেষ গোষ্ঠীর অপ্রদর্শিত আয় বা কালো টাকাকে বৈধ করার সুযোগ রাখা হলেও দেশের সাধারণ মানুষকে মূল্যস্ফীতিসহ বিদ্যমান সংকটগুলো থেকে বের করে আনার মতো বিস্তৃত দিকনির্দেশনা তেমন একটা নেই। বাজেট নিয়ে প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অর্থনীতিকে কলসির সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যাচ্ছে এতে অসংখ্য ফুটো রয়েছে। এরমধ্যে সবচেয়ে বড়টির নাম মূল্যস্ফীতি। প্রায় দুই বছর ধরে মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশের বেশি থাকায় বাজারদরের চাপে গলা পর্যন্ত পানিতে ডুবে আছে সাধারণ মানুষ।

নতুন অর্থমন্ত্রী বাজেটে নতুন অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি ছয় শতাংশে নামিয়ে আনার কথা বললেও, এও স্বীকার করেছেন যে গত দুই বাজেটেও একই লক্ষ্যমাত্র পূরণ করা সম্ভব হয়নি। এজন্য নতুন অর্থবছরে আগের মতোই বাজেট ঘাটতি কমানো ও কৃচ্ছ্রসাধনের দুই নীতিই অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছেন। আর এতে মূল্যস্ফীতি কমার ভরসাও দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। তবে তা কতটা কাজে দেবে প্রশ্ন তোলা হয়েছে খবরটিতে। কেননা বাজেটে বিনিয়োগ কমানো এবং অনুমান আর যদির ওপর যেভাবে ভরসা করা হয়েছে তাতে এই বাজেটটি অনেকটাই ইচ্ছাতালিকার বাজেট বলে খবরে উল্লেখ করা হয়েছে। আয় বাড়ানোর প্রচেষ্টা হিসেবে এবার বাজেটে ছাড় কমানোর প্রস্তাব করলেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। প্রস্তাবিত বাজেটে উচ্চ মূল্যস্ফীতির চাপ থেকে নিম্ন আয়ের মানুষের সুরক্ষা কার্যক্রমের পরিধি ও দেশীয় শিল্প সুরক্ষার কথা বললেও শিল্প খাতে দেয়া সুবিধা কমিয়ে আনার কথা বলেছেন তিনি।

রাজস্ব আদায় বাড়াতে রেয়াতি হারে ভ্যাট এবার কিছু খাতে তুলে দেয়া হয়েছে। ফলে দেশীয় কিছু প্রতিষ্ঠানের এই ছাড় কমে যাচ্ছে। আগে শূন্য শুল্ক থাকলেও শিল্পে ব্যবহৃত ৩৩টি আইটেমের কাঁচামাল আমদানিতে এক শতাংশ শুল্ক বসানো হয়েছে। ফলে উৎপাদন খরচ বাড়বে। এছাড়াও অর্থনৈতিক অঞ্চল, হাইটেক পার্কে শূন্য শুল্ক সুবিধা থাকছে না। এসব অঞ্চলে মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে এক শতাংশ শুল্ক দিতে হবে।

এতে বলা হয়েছে, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের আশ্বাস ছাড়া প্রস্তাবিত বাজেটে কিছুই পেল না সাধারণ মানুষ। কাগজ-কলমে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণকে অগ্রাধিকার দিলেও কীভাবে, কোন পদ্ধতিতে কমানো হবে সে বিষয়ে বক্তৃতায় বিস্তারিত বলেননি অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। যদিও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) শর্তপূরণে রাজস্ব আয় বৃদ্ধিতে নিত্য ব্যবহার্য পণ্যের ভ্যাট-আমদানি শুল্ক বাড়ানো হয়েছে। এতে ওইসব পণ্য ও সেবার দাম আরও বাড়বে, যা সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতা আরও সংকুচিত করবে। প্রস্তাবিত বাজেট বিশ্লেষণ করে এ তথ্য পাওয়া গেছে বলে খবরে উল্লেখ করা হয়েছে । এছাড়াও চাকরির প্রয়োজনে অনেক মধ্যবিত্তের ফিটফাট হয়ে অফিস যেতে হয়। সেজন্য লন্ড্রিতে কাপড় চোপড় পরিষ্কার বা আয়রন কর দেন। বাজেটে সেখানেও ভ্যাট হার ৫ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। অর্থাৎ কাপড় ধোয়া ও আয়রন খরচ বাড়বে।

অবসরে দেশের ভেতরে বিনোদন খোঁজে মধ্যবিত্ত। ঘুরতে যায় পার্কে। বাজেটে পার্কে প্রবেশ ও রাইডে চড়ার খরচ বাড়তে পারে, কারণ সেখানেও ভ্যাট হার বাড়ানো হয়েছে। অনেকে আবার দেশে-বিদেশে ঘুরতে পছন্দ করেন। এজন্য ট্যুর অপারেটরদের সাহায্য নেন। এই সাহায্য নিতেও বাড়তি অর্থ খরচ করতে হবে। কারণ ট্যুর অপারেটরদের ওপর নতুন ভ্যাট আরোপ করা হয়েছে। এছাড়া পরিবারের নিরাপত্তার জন্য বাসা-বাড়িতে এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে সিকিউরিটি গার্ড রাখা হয়। এই সেবার ওপরও ভ্যাট ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে'। উচ্চ মূল্যস্ফীতির এ সময়টায় সাধারণ মানুষকে স্বস্তি দিতে আমদানিতে সামান্য কর ভার কমানোর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। চাল, ডাল, গম, খেজুরসহ ১৭টি অত্যাবশ্যকীয় পণ্যে উৎসে কর এক শতাংশ কমিয়ে সরকার আশা করছে আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বর্তমানের দুই অঙ্কের ঘরে থাকা মূল্যস্ফীতি কমিয়ে সাড়ে ৬ শতাংশে নামিয়ে আনতে পারবে।

তবে ভ্যাটের মাধ্যমে প্রায় ১৫ শতাংশ আয় বাড়ানোর যে প্রস্তাব রাখা হয়েছে, তাতে ভেস্তে যেতে পারে সরকারের পরিকল্পনা। আবার অর্থনীতির এমন মন্দার সময়ে টাকার সরবরাহ না বাড়িয়েই মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৭ শতাংশে উন্নীত করার প্রাক্কলন করেছে সরকার, যা বাস্তবসম্মত নয় বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কিছু আমদানি পণ্যে সামান্য শুল্ক কমানো হলেও এর সুবিধা প্রান্তিক পর্যায়ে পড়বে না বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। একদিকে সিন্ডিকেট, অন্যদিকে ভ্যাটের চাপে পণ্যমূল্য আরও বাড়বে। ফলে সরকার মূল্যস্ফীতি কমানোর লক্ষ্য নিলেও তা কতটা কার্যকর করতে পারবে তা নিয়ে সংশয় আছে‘।

অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তব্যের শিরোনাম ‘টেকসই উন্নয়নের পরিক্রমায় স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্নযাত্রা’। বক্তব্যে তিনি ২০৪১ সালের মধ্যে সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য নানা আশার কথা শুনিয়েছেন। তবে সমৃদ্ধ হতে গেলে তো অর্থনীতির এখনকার সংকট আগে সামাল দিতে হবে। সংকটের কারণে আগের কয়েকটি অর্থবছরের তুলনায় এবার বাজেটে ব্যয় বাড়ানোর হার অনেক কম। সে তুলনায় আয় বাড়ানোর হার বেশি। বাজেট ঘাটতি পূরণে ব্যাংক ঋণের নির্ভরতা বাড়ানো হয়েছে।

অর্থমন্ত্রী উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ে যা বলেছেন, তাতে বেশির ভাগ সময় কারণ বর্ণনা করেছেন। বলেছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক চাহিদা কমানোর জন্য মুদ্রানীতিতে যে সংকোচন সম্প্রতি এনেছে, তাকে সহায়তা করবে রাজস্ব নীতি। বাজারে সরবরাহ শৃঙ্খলের ত্রুটির কথা বলেছেন। তবে ত্রুটি সারানোর কৌশল জানাননি। সব ক্ষেত্রেই তিনি আগের অর্জনের বিস্তারিত বর্ণনা দিয়েছেন। তবে আগামীতে সরকার কী করতে চায় বা সংকট কীভাবে সামাল দেবে, সেদিকেএকটা যাননি। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেটে কোভিড-১৯’র পর থেকে নেয়া সরকারের সংকোচনমূলক ও সতর্ক আর্থিক নীতির ধারাবাহিকতাই দেখা গেছে। মূল্যস্ফীতি কমানো, কর ও রাজস্ব বৃদ্ধি এবং কর অব্যাহতিকে অগ্রাধিকার দেয়া হয়েছে। তবে তা কীভাবে বাস্তবায়িত হবে তা স্পষ্টভাবে বলা হয়নি।

প্রস্তাবিত বাজেটের মাত্র কয়েকদিন আগে, বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতি সর্বোচ্চ ৯.৮৯%-এ পৌঁছেছে। গত দুই বছর ধরেই এই মূল্যস্ফীতির চাপে রয়েছে। তবে এই মূল্যস্ফীতি কমিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রাও নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী অর্থবছরে দেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধিও ৬.৭৫ শতাংশ অর্থাৎ আগের অর্থবছরের তুলনায় এক শতাংশ বেশি হবে বলে সরকার আশাবাদী। এই বাজেট থেকে রাজস্ব সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা পাঁচ লাখ ৪৫ হাজার ৪০০ কোটি টাকা নির্ধারন করেছেন অর্থমন্ত্রী, যা কর আদায়কারীদের জন্য বাস্তবায়ন করা বড় চ্যালেঞ্জ হবে।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট, কবি।

আমার বার্তা/এমই

রাজস্ব আদায়ে অগ্রগতি ও আহরণ আধুনিকায়ন

বাজেটের আকার ও দেশজ প্রবৃদ্ধি বিবেচনায় নিয়ে অভ্যন্তরীণ রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারিত হয়। রাজস্ব আহরণকে

জি-৭ শীর্ষ সম্মেলন ও বিশ্বায়ন বাস্তবতা

ইতালিতে হয়ে গেল জি-৭ সম্মেলন। এবারের সম্মেলনে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল ইউক্রেনকে সহায়তা, গাজায় যুদ্ধবিরতি, অভিবাসন

বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তনজনিত প্রভাব ও বৈশ্বিক সংকট

সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্বের সবচেয়ে বহুল আলোচিত ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হচ্ছে জলবায়ু পরিবর্তন। বলাই যায় এটি

২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে দেওয়া প্রতিশ্রুতি ও বাস্তবায়ন অগ্রগতি

চলতি অর্থবছরের বাাজেটে জাতিকে প্রদত্ত কিছু মৌলিক প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের অগ্রগতি অতি সম্প্রতি সংসদে অর্থমন্ত্রী উপস্থাপন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

বৃষ্টির জমে থাকা পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পেরু

কলকাতায় আনার হত্যা নিয়ে বৈঠকে যা জানালেন মমতা

স্লোভাকিয়ায় ট্রেন-বাস সংঘর্ষে নিহত ৭

আসন্ন নির্বাচনের ফলাফল মানবেন কী ট্রাম্প?

ঢাকাসহ সারাদেশে বৃষ্টির আভাস, কমতে পারে তাপমাত্রা

সাদিক অ্যাগ্রোর উদ্ধার করা অংশে খাল খনন শুরু

নিখোঁজের ২ দিন পর যমুনা নদী থেকে লাশ উদ্ধার

গাজায় ইসরাইলি হামলায় আরও ৪৭ ফিলিস্তিনি নিহত

ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক না থাকলে বাংলাদেশের খবর ছিল: মোমেন

পাছে লোকে কিছু বলে, তাতে কিছু যায় আসে না: মতিউরের স্ত্রী লাকী

গাজীপুরেও মিললো মতিউরের সাম্রাজ্য

রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

প্রাক্তন স্বামীকে প্রশংসায় ভাসালেন শোলাঙ্কি

বাইডেনকে সরে দাঁড়ানোর আহ্বান জোরালো হচ্ছে

নানা অজুহাতে বাড়নো হলো চালের দাম

জাতিসংঘ পুলিশের কাজে অবদান রাখার অঙ্গীকার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর

সার্কভুক্ত দেশের জন্য কারেন্সি সোয়াপ চালু করলো ভারত

এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু রোববার

ইরানে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন: ভোট গ্রহণ চলছে