ই-পেপার রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৪ পৌষ ১৪৩১
সাঈদীর মামলার সাক্ষী

গুমের পর ভারতের কারাগারে, লোমহর্ষক বর্ণনা সুখরঞ্জন বালির

আমার বার্তা অনলাইন
২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৪৩

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর পক্ষে সাক্ষ্য দিতে গিয়ে নিখোঁজ হন সুখরঞ্জন বালি। পরে কীভাবে তিনি গুমের শিকার হন ও ভারতের কারাগারে পৌঁছেন তারই এক লোমহর্ষক বর্ণনা দিয়েছেন তিনি।

সুখরঞ্জন বালি বলেন, ২০১২ সালের নভেম্বর মাসের ৫ তারিখে আমি ঢাকায় কোর্টে গিয়েছিলাম। আমার সঙ্গে দুজন ব্যারিস্টার ও দুইজন উকিল ছিলেন। আমাদের গাড়ি দেখে কোর্টের গেটে আটকে ফেলা হয়, তখন আমার সঙ্গে থাকা আইনজীবীদের সঙ্গে গেটের লোকদের তর্ক-বিতর্ক চলছিল। আমি গাড়িতে দু’জন ব্যারিস্টারের মাঝে বসা ছিলাম, এ সময় কিছু সাদা পোশাকের লোক আমাকে নামিয়ে টানাটানি করতে লাগলো।তারা বলছিল, যার জন্য গাড়ি থামানো হয়েছে সেই লোক উনি। একেই আমাদের দরকার। সেই লোকরা আমাকে গাড়ি থেকে নামিয়ে টেনে হিঁচড়ে পাঁচ-ছয় হাত দূরে অপর একটি গাড়িতে তুলে আমার চোখ বেঁধে ফেলে এবং একটু পরে গাড়িটি ছেড়ে দেওয়া হয়। প্রায় আধা ঘণ্টা গাড়িটি চালানোর পরে সাদা পোশাকের লোকেরা আমাকে হাঁটাতে থাকে। এ সময় আমি নিচের দিকে নামার মতন অনুভব করি। কিছুদূর হাঁটিয়ে একটা দরজা খুলে অন্ধকার জায়গায় আমাকে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। কোনো আলো সেখানে ছিল না, অথচ তখন সকাল দশটা-এগারোটা বাজে।

সুখরঞ্জন বালি বলেন, একটি খালি রুমে আটকে দেওয়া হয়। বাইরে কোনো শব্দ ছিল না। ঘরে কোনো জানালা বা কোন ফাঁকা ছিল না যা দিয়ে কোনোরকম আলো ভেতরে আসতে পারে। তখন মাঝে মাঝে খাবার দেওয়া হতো। সেখানে কিছু লোক ছিল যারা আমাকে খাবার দিতো বা পাহারায় আসতো তারা নীল রংয়ের পোশাক পরা থাকতো। এর দুদিন পর সেই রুম থেকে বের করে অন্য একটি রুমে নেওয়া হয়। সেখানে নিয়ে তারা জোর করে সাঈদী হুজুরের বিরুদ্ধে স্বীকারোক্তি নিতে চায়। সে রুমে অনেকগুলো ক্যামেরা লাগানো ছিল। আমার ভাইয়ের হত্যায় সাঈদী হুজুর জড়িত কি-না জানতে চাইলে আমি যখন অস্বীকার করি এবং বলি যারা আমার ভাইকে হত্যা করেছে তাদের আমি চিনি। তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে পারবো, কিন্তু তারা বারবার সাঈদী হুজুরের বিরুদ্ধে সাক্ষী দিতে বলে এবং একপর্যায়ে তারা আমাকে মারধর করে কারেন্টের শক দেয়, নির্যাতন করে।

সুখরঞ্জন বালি বলেন, তারা আমাকে একপর্যায়ে টাকা দিয়ে লোভ দেখানোর চেষ্টা করেন। এরপরও রাজি না হলে, তারা অমানবিক নির্যাতন চালায়। সেখানে টানা কয়েকদিন ছিলাম। তারা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ঘরে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতো। তখন তিন-চারজন লোক জিজ্ঞাসাবাদ করতো। তাদের অত্যাচারে অসুস্থ হয়ে যাই। কয়েকদিন সেখানে থাকার পর তারা একদিন সকাল সাতটা কি আটটায় দিকে চোখ বেঁধে গাড়িতে তোলে। আয়নাঘর থেকে যখন গাড়িতে ওঠানো হচ্ছিল তখন ভয়ে ভয়ে জানতে চাই আমাকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছেন?

জবাবে তারা বলেছিল, আমরা তোকে তোর দেশে নিয়ে যাবো। বল কোথায় নামিয়ে দিলে তুই তোর বাড়ি চিনে যেতে পারবি। তখন বলি, বাগেরহাটে নামিয়ে দিলে আমি আমার বাড়িতে যেতে পারবো। সারাদিন ধরে গাড়ি চালানোর পর মাঝে একবার ফেরিতে ওঠানো ও নামানো হয় সেটা অনুভব করতে পারি। একপর্যায়ে আবার গাড়ি চলতে শুরু করে; দীর্ঘক্ষণ চালানোর পর দুইজন লোক গাড়িতে ওঠে। এর কিছুক্ষণ পর দশ-বারো মিনিটের মতো হবে, গাড়িটি চলতে চলতে থেমে যায়। এ সময় গাড়ি থেকে আমাকে নামানো হয় ও চোখ খুলে আমাকে সামনে এগোতে বলা হয়।

সুখরঞ্জন বালি বলেন, জায়গাটা বাগেরহাট কি-না সেটা বুঝতে চেষ্টা করি। বুঝতে পারি যে, ওটা বাগেরহাট নয় এবং স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি সামনে বিএসএফ, এটা বর্ডার এলাকা। সেখানে কান্না করতে করতে আমাকে বিএসএফ এর হাতে তুলে না দিতে তাদের অনুরোধ করি। প্রয়োজনে আমাকে মেরে ফেলেন। এ কথা বলতে বলতে মাটিতে পড়ে যাই। গাড়ির লোকেরা জোর করে বিএসএফ এর কাছে দিয়ে আসে আমায়। এ সময় দেখতে পাই গাড়িতে ৬-৭ জন সবুজ পোশাকের পুলিশের সঙ্গে দুজন বিজিবি সদস্য আছেন। তখন আমি বুঝতে পারি গাড়ি থামিয়ে যাদের নেওয়া হয় তারাই বিজিবি।

সুখরঞ্জন প্রশ্ন করেন, বাংলাদেশের একজন নিরপরাধ নাগরিককে রাষ্ট্রের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী আরেকটি দেশের রাষ্ট্রীয় বাহিনীর হাতে তুলে দেয় কেমন করে?

কান্না জড়িত কন্ঠে সুখরঞ্জন বালি বলেন, আমি যেতে না চাইলে জোর করে তারা আমাকে ধরে বিএসএফ সদস্যদের হাতে তুলে দেয়। বিএসএফ কিছু জিজ্ঞেস না করেই প্রচণ্ড মারপিট শুরু করে। বিএসএফ হিন্দিতে কথা বলছিল এবং আমি না মারার জন্য বাংলায় বোঝাতে চেষ্টা করি। আমার কোনো কথা তারা বুঝতে পেরেছিল কি-না আজও বুঝিনি। একপর্যায়ে বিএসএফ মোটা দড়ি দিয়ে পেছন দিক দিয়ে আমার হাত বেঁধে ফেলে।

সুখরঞ্জন বালি তার ওপর নির্যাতনের বর্ণনায় বলেন, মোটা লাঠি দিয়ে বিএসএফ তাকে মারতে থাকে। এতে তিনি ডান হাতের কনুইতে প্রচণ্ড আঘাত পান। এখনো ডান হাত দিয়ে ভালোভাবে কোনো কাজ করতে পারেন না। এরপর তিনি প্রায় তিন ঘণ্টা বেহুঁশ ছিলেন।

সুখরঞ্জন বালি বলেন, আমি বিএসএফকে বলতে থাকি যে আমি ইচ্ছা করে এখানে আসিনি। কিন্তু আমার কথা বুঝতে না পারায় তারা আমাকে বেধড়ক মারধর করে। আমাকে মারধরের আর কোনো কারণ বুঝিনি। বিএসএফ এর ক্যাম্পটির বিষয়ে জানতে পারি এটি বৈকারী বাজার ।পশ্চিমবঙ্গের উত্তর-চব্বিশ পরগণা জেলার স্বরূপনগর থানা এলাকা। এরপর বশিরহাট জেলে আমাকে বাইশ দিন রাখা হয়। সেখানে একদিন আমাকে কোর্টেও নেওয়া হয়। এরপর নিয়ে যাওয়া হয় দমদম জেলে। দমদম জেলে থাকাকালীন সেখানে এক বন্দিকে (সম্পর্কে আমার ভাগনে হয়) আমি দেখি। সে আমাকে চিনতে পারেনি। আমি সুযোগ বুঝে তাকে আমার পরিচয় দিলে সে আমায় জড়িয়ে ধরে বলে মামা তুমি বেঁচে আছ। আমরাতো জানি ‘তুমি মারা গেছ।’ সেই ভাগনে কারামুক্তির পর আমার বাড়িতে ও নিকটাত্মীয়দের আমরা বেঁচে থাকা ও ভারতের দমদম জেলে বন্দি থাকার কথা জানায়।

সুখরঞ্জন বলেন, এরপর আমার বাড়ির লোকেরা ভারতে প্রশাসন ও মানবাধিকার সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করেন। মানবাধিকার সংস্থার সহায়তায় সুপ্রিম কোর্টের আদেশে ২০১৮ সালের প্রথম দিকে ৫ বছর জেল খেটে আমি মুক্ত হয়ে দেশে ফেরত আসতে পারি। দমদমে থাকাকালীন বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা আমার ইন্টারভিউ নিয়েছিল।

‘মুক্তিযুদ্ধের সময় কারা আমার ভাইকে হত্যা করেছে সেই দৃশ্য আমি আমার বাড়ির পাশে টয়লেটের ভেতর লুকিয়ে থেকে নিজ চোখে দেখেছি। সেখানে সাঈদী হুজুরকে আমি দেখিনি। তখন এ নামে কাউকে আমি চিনতামও না। উনি আমাদের এলাকা থেকে নির্বাচিত দুইবারের এমপি ছিলেন। তখন উনার সম্পর্কে জানি ও চিনতে পারি। সাঈদী হুজুর যখন এমপি ছিলেন তখন আমাদের মনে হতো যেন আমরা মায়ের কোলে আছি। হুজুর নিরাপরাধ নির্দোষ, তার বিরুদ্ধে শত নির্যাতন সহ্য করেও আমি সাক্ষ্য দেইনি। আমাকে ক্ষুদিরামের মতো ফাঁসি দিলেও আমি প্রস্তুত ছিলাম। ভারত থেকে দেশে ফিরেও আমি নিজ এলাকায় পিরোজপুরের ইন্দুরকানিতে যেতে পারিনি। নিরাপত্তার কারণে বাগেরহাটে আত্মীয় ও পরিচিতিদের সহায়তায় তাদের আশ্রয়ে ছিলাম।পিরোজপুর জেলার ইন্দুরকানি (সাবেক জিয়ানগর) উপজেলার পাড়েরহাট ইউনিয়নের উমেদপুর গ্রামে আমার বাড়ি। আমি পেশায় কাঠমিস্ত্রি। আমার এক ছেলে ও এক মেয়ে। আমার ছেলেও কাঠমিস্ত্রির কাজ করতো। তাতে যে আয় রোজগার ছিল তাতে আমি পরিবার নিয়ে ভালোই চলতাম সাঈদী হুজুরের মামলায় সাক্ষ্য দেওয়াকে কেন্দ্র করে আমাকে টানা ৫ বছর কারাবন্দী করে অবর্ণনীয় সাজা ভোগ করতে হয়। অনেক ভয় আতঙ্কের পরও সাঈদী হুজুরের মৃত্যুর পর তার জানাজায় উপস্থিত হয়েছিলাম। তারপর আবারো আমি নিরাপত্তার কারণে আড়ালে চলে যাই’- যোগ করেন সুখরঞ্জন বালি।

রাষ্ট্রের পৃষ্ঠপোষকতায় অপহরণ, গুম এবং ৫ বছর কারাবন্দি থাকাসহ তার সাথে ঘটে যাওয়া সব অন্যায়ের বিচার চান সুখরঞ্জন বালি। ক্ষতিপূরণ চান রাষ্ট্রের কাছে।

এদিকে ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত আওয়ামী শাসনামলে গুমের ঘটনাগুলো তদন্ত করতে অন্তর্বর্তী সরকার গুম-সংক্রান্ত তদন্ত কমিশন গঠন করেছে। দেশে গত ১৫ বছরে সংঘটিত বিভিন্ন গুমের ঘটনায় নির্দেশদাতা হিসেবে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততার প্রমাণ পেয়েছে কমিশন।

উল্লেখ্য, সুখরঞ্জন বালি পশ্চিমবঙ্গের এক কারাগারে আছেন, এ খবর প্রথম প্রকাশ করে ঢাকার একটি ইংরেজি পত্রিকা। সুখরঞ্জন বালি বাংলাদেশে জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসেন সাঈদীর যুদ্ধাপরাধের মামলায় অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষী ছিলেন।

দেশের অন্যতম ইসলামিক স্কলার দুইবারের সংসদ সদস্য জামায়াতের তৎকালীন নায়েবে আমির মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। পরে এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিলে তাকে আমৃত্য কারাদণ্ড দেওয়া হয়। ২০২৩ সালের ১৪ আগস্ট কারা হেফাজতে হাসপাতালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে বিচার প্রক্রিয়া ও ট্রাইব্যুনালের বৈধতা ও সাজা নিয়ে প্রশ্ন তুলেন বিভিন্ন দল সংগঠন ও শ্রেণি-পেশার মানুষ। তবে তৎকালীন কর্তৃপক্ষ এটি আমলে নেয়নি। -- সূত্র: বিএসএস

আমার বার্তা/জেএইচ

বাংলাদেশের পরিস্থিতি ঠিক না হলে সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি ঠিক না হলে শুধু এই অঞ্চল নয়, সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে মন্তব্য

১৩ গুণীজন পেলেন বাংলা একাডেমি পুরস্কার ও ফেলোশিপ

বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ছয় গুণীজনকে বাংলা একাডেমি পরিচালিত ছয়টি পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে সাত

দূতাবাসগুলোতে যাদের আচরণ খারাপ তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিন

পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে থাকা বাংলাদেশি দূতাবাসগুলোতে প্রবাসীদের সঙ্গে খারাপ আচরণের অভিযোগ অনেক পুরোনো। তবে দূতাবাসগুলোতে

সচিবালয়ে অস্থায়ী প্রবেশ পাসের জন্য বিশেষ সেল গঠন

বাংলাদেশের সচিবালয়ে প্রবেশের জন্য অস্থায়ী প্রবেশ পাসের আবেদন গ্রহণের জন্য বিশেষ সেল গঠন করেছে স্বরাষ্ট্র
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

বেনাপোলে খাস জমি দখলের অভিযোগ , প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা এলাকাবাসীর

ডেমরায় লেগুনার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

রাষ্ট্র সংস্কারের ৩১ দফা সবার কাছে পৌঁছে দিতে হবে: আমিনুল হক

আন্দোলনের বীরদের আশানুরূপ চিকিৎসা নিশ্চিত হয়নি: শফিকুর রহমান

এজেন্ডা নিয়ে কাজ করলে অন্তর্বর্তী সরকারকে জনগণ মেনে নেবে না

বাংলাদেশের পরিস্থিতি ঠিক না হলে সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ গুণীজন পেলেন বাংলা একাডেমি পুরস্কার ও ফেলোশিপ

২০২৬ সালের এসএসসির সংক্ষিপ্ত সিলেবাস ও মানবণ্টন প্রকাশ

দূতাবাসগুলোতে যাদের আচরণ খারাপ তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিন

আফগানিস্তানের পাল্টা হামলায় পাকিস্তানের ১৯ সেনা নিহত

সচিবালয়ে অস্থায়ী প্রবেশ পাসের জন্য বিশেষ সেল গঠন

সংস্কার না হলে শহীদদের রক্তের সঙ্গে বেঈমানি হবে: সাখাওয়াত

বাসের ব্রেকে সমস্যা ছিল, চালক নেশা করতেন: র‍্যাব

ছাত্র-জনতার বিজয় ধরে রাখতে প্রয়োজন সম্মিলিত প্রয়াস: নজরুল ইসলাম

আপনার বৃদ্ধকালের সঙ্গী হিসেবে সন্তানকে গড়ে তুলুন

চাঁদাবাজ ও দখলবাজদের তথ্য চাইলো পুলিশ

সপ্তাহ ব্যবধানে পেঁয়াজের দাম কমেছে কেজিতে ২৩ টাকা

সাংবাদিকদের অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিলে ডিইউজের উদ্বেগ

কাল থেকে স্থানীয় সরকারের দাপ্তরিক কার্যক্রম চলবে নগর ভবনে

দক্ষিণ এশিয়ার ভূরাজনীতির কেন্দ্রবিন্দু হবে বঙ্গোপসাগর: অধ্যাপক তিতুমীর