
কোনো কারণে যদি কোনো কেন্দ্রে গণভোটগ্রহণ বাধাগ্রস্ত হয় তাহলে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোট কেন্দ্রের ফলাফলের ভিত্তিতে ফল ঘোষণা করার এখতিয়ার ইসির হাতে থাকছে।
মঙ্গলবার (২৫ অক্টোবর) উপদেষ্টা পরিষদের সভায় গণভোট অধ্যাদেশ অনুমোদন দেওয়া হয়। অধ্যাদেশের কিছু গুরুত্বপূর্ণ অংশ রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে তুলে ধরেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
তিনি বলেন, ‘যদি কোনো কারণে ভোটগ্রহণ বাধাগ্রস্ত হয়, তখন প্রিজাইডিং অফিসার ভোটগ্রহণ স্থগিত করতে পারবেন। নির্বাচন কমিশন যদি মনে করে অন্যান্য কেন্দ্রের ফলাফল দ্বারা ভোটের ফলাফল নির্ধারণ করা সম্ভব নয়, শুধুমাত্র কমিশন ওইসব কেন্দ্রে পুনরায় ভোটগ্রহণের নির্দেশ দেবে।
ধরা যাক, এক হাজার ভোট কেন্দ্র আছে, কমিশন যদি দেখে ২০টি কেন্দ্রে ভোট নেওয়া যায়নি, কিন্তু ২০টা কেন্দ্রের ফলাফল বিবেচনা না করলেও ইতোমধ্যে যেসব কেন্দ্রের ফলাফল পাওয়া গেছে, অর্থাৎ বাকি ৯৮০টি কেন্দ্রের ফলাফলের ভিত্তিতে গণভোটের ফলাফল নির্ধারণ করা সম্ভব; তাহলে ২০টি কেন্দ্রে পুনরায় ভোটের নির্দেশ দেবে না। জাতীয় নির্বাচনের জন্য যেই সিলমোহর প্রস্তুত করা হবে, সেই একই সিলমোহর দ্বারা গণভোট করা যাবে।’
আমার বার্তা/এমই

