ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের সামরিক শাখা আল-কাসসাম ব্রিগেড গাজার আরও প্রায় ৩০ হাজার তরুণকে তাদের দলে যোগদানের জন্য নিয়োগ করেছে।
ফিলিস্তিনি সূত্রের বরাত দিয়ে সৌদি আল আরাবিয়া বলেছে, নিয়োগপ্রাপ্তদের বেশিরভাগই আগে হামাসের এই শাখার পরিচালিত গোপন সামরিক শিবিরে প্রশিক্ষণ নিয়েছন। খবর টাইমস অব ইসরায়েলর।
তবে প্রতিবেদনে এটা স্পষ্ট করা হয়নি যে, এসব প্রশিক্ষণ যুদ্ধকালীন অনুষ্ঠিত হয়েছে না কি আগে থেকেই হয়েছিল।
তবে, নতুন নিয়োগপ্রাপ্তদের ‘গেরিলা যুদ্ধ’, ‘রকেট হামলা’ এবং ‘বিস্ফোরক স্থাপন’র বাইরে সামরিক দক্ষতার অভাব রয়েছে বলে জানা গেছে।
প্রতিবেদনে তাদের নিয়োগের সঠিক সময়সীমা উল্লেখ করা হয়নি। তবে সম্ভবত চলমান যুদ্ধের সাম্প্রতিক সময়ের কথা উল্লেখ করা হয়েছে, যা জানুয়ারিতে স্বাক্ষরিত যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি চুক্তি ভেঙে যাওয়ার পর মার্চ মাসের মাঝামাঝি থেকে পুনরায় শুরু হয়।
প্রতিবেদন অনুসারে, হামাসের কাছে অস্ত্রের অভাব রয়েছে, বিশেষ করে ড্রোন এবং দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র। তারা ক্ষেপণাস্ত্রের বর্জ্য, সম্ভবত অবিস্ফোরিত আইডিএফ গোলাবারুদ পুনর্ব্যবহার শুরু করেছে এবং ভূমি-ভিত্তিক বিস্ফোরক ডিভাইস এবং অন্য উন্নত অস্ত্র তৈরিতে এটি ব্যবহার করছে।
এদিকে, গাজার বেসামরিক প্রতিরক্ষা সংস্থা জানিয়েছে, রোববার গাজা উপত্যকাজুড়ে ইসরাইলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ৩০ জন নিহত হয়েছে।
বেসামরিক প্রতিরক্ষা সংস্থার মুখপাত্র মাহমুদ বাসাল এএফপিকে জানিয়েছেন, রোববার ভোর থেকে দখলদার বাহিনীর বিমান হামলায় গাজা উপত্যকা জুড়ে নারী ও শিশুসহ কমপক্ষে ২৫ জন নিহত ও আরও কয়েক ডজন আহত হয়েছেন।
আমার বার্তা/জেএইচ