ই-পেপার বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৬ ভাদ্র ১৪৩২

মৃত মানুষের ছবি ঘরে টানিয়ে রাখা যাবে কি?

আমার বার্তা অনলাইন:
১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৮:৪১

প্রত্যেক প্রাণীর মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করতে হবে। আর মানুষের জীবনে ভালোবাসা ও স্মৃতি গভীরভাবে জড়িয়ে থাকে। কেউ কেউ প্রিয়জন হারানোর পর তাদের স্মৃতি রেখে দিতে মৃত মানুষের ছবি ঘরে টানিয়ে রাখেন।

এর উত্তরে ফুকাহায়ে কেরাম বলেন, মৃত মানুষের প্রিন্ট করা বা আঁকা ছবি ঘরে টানিয়ে রাখা সম্পূর্ণ হারাম। এ বিষয়ে কোনো আলেমের দ্বিমত নেই— এটি স্পষ্টভাবে নাজায়েজ। তাই জীবিত বা মৃত, কারোর ছবিই ঘরে টানানো বৈধ নয়। এমন করা মারাত্মক গোনাহের কাজ।

হজরত আয়েশা (রা.) বলেন, রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম (তাবুক যুদ্ধ) থেকে ফিরে এসেছেন। আমি আমার ঘরে পাতলা কাপড়ের পর্দা লাগিয়েছিলাম। তাতে ছিল (প্রাণীর) অনেকগুলো ছবি। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন এটা দেখলেন, তখন তা ছিঁড়ে ফেললেন এবং বললেন, ‘কেয়ামতের দিন সে সব মানুষের সবচেয়ে কঠিন শাস্তি হবে, যারা আল্লাহর সৃষ্টির (প্রাণীর) অনুরূপ তৈরি করবে।’ (বুখারি)

আরেক হাদিসে এসেছে হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) কাবাঘরে প্রবেশ করে ইবরাহিম (আ.) ও মরিয়ম (আ.)-এর ছবি দেখেন। তখন তিনি বলেন, যে ঘরে প্রাণীর ছবি থাকবে, সে ঘরে ফেরেশতারা প্রবেশ করেন না। (বোখারি: ৩৩৫১)

হজরত ইবনে মুকাতিল (রহ.) আবু তালহা (রা.) থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, আমি রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি, ‘যে ঘরে কুকুর থাকে আর প্রাণীর ছবি থাকে সে ঘরে (রহমতের) ফেরেশতা প্রবেশ করেন না।’ (বুখারি)

ইসলামি শরিয়তের নীতিমালা অনুযায়ী, মানুষ বা প্রাণীর ছবি ঘরে টানানো জায়েজ নয়। তাই এ ধরনের ছবি নামিয়ে ফেলা অবশ্য কর্তব্য।

আমার বার্তা/এল/এমই

মুসলিম ও অমুসলিমের মধ্যে পার্থক্য গড়ে দেয় যে আমল

ইসলামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ফরজ ইবাদত নামাজ। ঈমান আনার পর একজন মুসলিমের জন্য প্রত্যেকদিন পাঁচবার নামাজ

গভীর রাতে মনের আশা পূরণের দোয়া

গভীর রাতে মাঝে মাঝে আমাদের ঘুম ভেঙে যায়। আমরা হয়তো সময় দেখি, পানি খাই, প্রাকৃতিক

তাবলীগ জামাতের ইজতেমা মাঠে সাদপন্থীদের হামলায় হতাহতের বিচার দাবি

২০১৮ সালের ১ ডিসেম্বর ও ২০২৪ সালের ১৭ ডিসেম্বর ঢাকার তুরাগ নদের তীরে ইজতেমা মাঠে

নবী প্রেরণের মাধ্যমে মানুষের ওপর যে বিশেষ অনুগ্রহ করেছেন আল্লাহ তায়ালা

নবী-রাসুলগণ মানুষকে সঠিক পথের দিশা দিয়েছেন। অন্ধকার থেকে আলোর পথে এনেছেন। তাদের কাছে আল্লাহর ঐশ্বরিক
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

নেপালে নেতৃত্ব নিয়ে বিরোধ: জেন জি প্রতিনিধিদের ফিরিয়ে দিলো সেনাবাহিনী

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হতে সাবেক প্রধান বিচারপতির সম্মতি

ফতুল্লায় ৫ কোটি টাকা মূল্যের ভারতীয় শাড়ি জব্দ, শুল্ক ফাঁকির অভিযোগ

ডাকসুতে ছাত্রলীগের সঙ্গে আঁতাত করেছে শিবির: মির্জা আব্বাস

দাবি-আপত্তি নিষ্পত্তির পর ২০ অক্টোবর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ হবে: ইসি সচিব

নেপালে আটকেপড়া বাংলাদেশিরা নিরাপদে আছেন, পরিস্থিতি শান্ত হলে ফিরবেন

কিশোরগঞ্জের "সন্ধ্যা মডেল লাইব্রেরী" সরকারি তালিকাভুক্ত হলো

গাজায় নৃশংসতার জন্য ইসরাইলের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে

সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকদের যোগদান নিয়ে কড়া নির্দেশনা দিল এনটিআরসিএ

ডাকসু’তে পাহাড়ের নেতৃত্বের জয়: ঢাকাস্থ পার্বত্য চট্টগ্রাম সমিতি’র অভিনন্দন

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশন আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হলো

ফ্রান্সে সরকারবিরোধী বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে তরুণদের সংঘর্ষ

কর রিটার্ন দাখিলে সরাসরি ব্যাংকের সংযোগে ভয় নেই

প্রবাসীর স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যার রহস্যের জট খুলেনি ৬ দিনেও

গাজীপুর সদর উপজেলায় বিলুপ্ত প্রজাতির অজগর উদ্ধার

ঢাকা সিটি ফিজিওথেরাপি হাসপাতালের সঙ্গে সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের সমঝোতা স্মারক

২৪ ঘণ্টা পর খুলে দিলো কাঠমান্ডু বিমানবন্দর

এস আলম ও সিকদার পরিবারের বিরুদ্ধে ১৫০ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলা

ইউসিবি ব্যাংকের অনলাইন ব্যাংকিং ও এটিএম সেবা সাময়িক বন্ধ থাকবে

ক্যাডার কর্মকর্তাদের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণের মেয়াদ ৪ মাস নির্ধারণ