ই-পেপার সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫, ২৬ ফাল্গুন ১৪৩১

কোনো দাবি নেই-শুধু ধর্ষকমুক্ত রাষ্ট্র চাই

অলোক আচার্য:
০৯ মার্চ ২০২৫, ১১:২৫

আছিয়ার উপর পাশবিক নির্যতনের ঘটনা দিয়ে দেশব্যাপী ধিক্কার শুরু হয়েছিল। এরই মধ্যে আরও কয়েকটি শিশু ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে এক শিক্ষক তার ছাত্রীকে ধর্ষণ করেছে। দেশব্যাপী প্রতিবাদও অব্যাহত আছে। আমরা ব্যর্থ। পুরোপুরিভাবে ব্যার্থ রাষ্ট্রের কন্যাশিশুদের সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয়ভাবে নিরাপত্তা দিতে। ক্রমেই অভিভাবকদের উপর ভয় চেপে বসেছে। আমার উপরেও। কারণ আমারও একটি মেয়ে আছে। তাকে নিরাপত্তা দেওয়াই আমার মূখ্য দায়িত্ব। কিন্তু কিভাবে সম্ভব? স্কুল নিরাপদ নয়, প্রতিবেশি নিরাপদ নয়, আত্নীয় স্বজন নিরাপদ নয়! তাহলে মেয়েটিকে কার ভরসায় কোথায় রেখে যাবো। এমন সমাজ কেন হলো? কারা নষ্ট করলো এই সমাজটাকে? ধর্ষণ শব্দটিকে আর সহ্য করা যাচ্ছে না। এটি সীমা ছাড়িয়ে গেছে। গত কয়েকদিনের পত্রিকা, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চোখ রাখলেই চোখে পড়বে একটি শব্দ- ধর্ষণ। চতুর্থ শ্রেণির শিশু থেকে গৃহবধু পর্যন্ত একা বা সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হচ্ছে। হঠাৎ ধর্ষণের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণ এবং এটি রোধের উপায় নিয়ে সর্বত্র আলোচনা হচ্ছে। ধর্ষণ একটি চরম মানবিক বিকার বা মূল্যবোধের অধঃপতন হলেও আমাদের দেশে এই মানবিক বিকারের চূড়ান্ত পরিণতি প্রতিদিন দেখা যায়। প্রতিদিন ধর্ষণের খবর আসে। শিশু থেকে শুরু করে সব বয়সী নারীর ওপর শারীরিক ও মানসিক অত্যাচার নেমে আসে। ধর্ষণ বা নারীর ওপর অত্যাচার, সামাজিক বিচারের নামে প্রহসন এই সমস্যাগুলি যা মধ্যযুগীয় সময়ের স্বাক্ষ্য বহন করে এবং কোনোভাবেই সভ্যতার উৎকর্ষতার নির্দেশ করে না তা কেবল আমাদের দেশের সমস্যা নয় বরং বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিশেষত বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান অথবা অনুন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর সমস্যা।

এই সমস্যা সমাধানে প্রতিটি দেশই কাজ করে চলেছে। আমরাও চাইছি যেন দেশ নারী নির্যাতনমুক্ত হয়। ধর্ষণমুক্ত হয়। খবরের কাগজ খুললে ধর্ষণের মতো নিগ্রহ বা নির্যাতন পড়তে না হয়। অন্তত প্রতিদিন আমরা যা পড়ছি। নারী আসলে কোথায় নিরাপদ সে প্রশ্নের উত্তরে বলতে হয় নারী কোথাও নিরাপদ নয়। এমনকি মরেও নিরপদ নয়। মর্গে রাখা ছয় নারীর লাশের সাথে বিকৃত যৌনাচারের ঘটনা ঘটেছে। যারা প্রতিনিয়ত নারীর ওপর অত্যাচার করছে তারাও কি সুস্থ? যারা শিশু ধর্ষণ করছে তারা কি সুস্থ মস্তিষ্ককের কেউ? প্রতিনিয়ত এসব মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। ধর্ষণের মতো প্রতিনিয়ত ঘটনার লাগাম টানতে বা নারীর সুরক্ষায় অপরাধীর এই সর্বোচ্চ শাস্তির বাস্তবায়ন প্রয়োজন। তারপরেও ধর্ষণের ঘটনা রোধ করা যাচ্ছে না। এখন ধর্ষণ মামলার বিচারও খুব দ্রুত হচ্ছে। করোনাকালেও ধর্ষণের মতো ঘটনা থেমে থাকেনি। অনেক ধর্ষণ বা নারী নির্যাতনের ঘটনার বিচার তো সামাজিকভাবেই করা হচ্ছে। সেই বিচার বেশিরভাগ সময়ই নারীর বিপক্ষে যাচ্ছে এবং তাদের আরও সামাজিকভাবে হেয় করছে। সামাজিক বিচার ব্যবস্থা আজ প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। বিচারের নামে এসব প্রহসনের ব্যবস্থাও বন্ধ করা জরুরি। প্রায় সময়ই নির্যাতিতাকে দোররা মারা এমনকি গ্রাম ছাড়াও হতে হয় লোকলজ্জার ভয়ে। তারপরও এসব সামাজিক বিচার চলছে।

সমাজে বসবার করার দরুণ তা মেনেও নিতে হচ্ছে। তবে নারীর প্রতি এই অবিচার কতকাল ধরে চলবে যেখানে নির্যাতিতাকেই প্রহসনের শিকার হতে হয়। তার শরীর ও মন আঘাতে ক্ষতবিক্ষত হয়? কেবল আইন এর সমাধান হতে পারে না। প্রতিদিন পত্রিকার পাতায় চোখ বুলালে আমরা যে ভয়ংকর নৈতিক স্খলনের চিত্র দেখছি তা আমাদের মনে আতংক ধরায়। কোন সমাজের পথে যাচ্ছি আমরা? কেন মানুষগুলো ক্রমেই হিংস্র হয়ে উঠছে? সম্প্রতি এরকম ঘটনা বেশ কয়েকটি ঘটেছে। যারা এসব কর্মকান্ড ঘটছে তারা অনেক সময় নিজের প্রবৃত্তি চরিতার্থ করতে কোন রাজনৈতিক দলের লেবাস ব্যাবহার করছে। আদতে এসব মানুষ দলের জন্য বোঝা। এদের জন্যই দল সমালোচিত হয়। তাই সমাজ বিরোধী কর্মকান্ডে জড়িত যে কাউকে কোন দলেরই কোনভাবে সুযোগ দেওয়া উচিত নয়। সাত মাস থেকে সত্তুর বছর। ধর্ষিতা হয়ে চলেছে কত নারী। কেউ কারও বোন কারও স্ত্রী কারও বা আত্নীয়। হামাগুড়ি দিয়ে যেন সাপের মত ফণা তুলে প্রতিদিন ধর্ষকরা ঘুরে বেড়ায়। ওৎ পেতে থাকে অন্ধকারে। তারপর নৃশংস থেকে নৃশংসতম হয়ে ওঠে। প্রতিদিন কোথাও না কোথাও ধর্ষণের ঘটনা ঘটেই চলেছে । এটা একটা ভাইরাসের মত ছড়িয়ে চলেছে। শুধু প্রতিষেধকটা জানা নেই। ধর্ষকদের শাস্তির দাবিতে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ হচ্ছে। সমাজের সর্বস্তর থেকে প্রতিরোধ করতে হবে ধর্ষকদের। যদিও অনেক সময়ই ধর্ষকরা পরিকল্পিতভাবে হাতে অস্ত্র নিয়ে সজ্জিত থাকে, তবুও রুখে দাঁড়াতে হবে সকলে মিলে। সমাজ তো আর ধর্ষকদের হাতে ছেড়ে দেওয়া যায় না। আমাদের প্রতিটি পরিবারেই মেয়ে সদস্য রয়েছে। তাদের বাইরের নিরাপত্তা নিয়ে দুশ্চিন্তা হয়। বাইরে বের হলেও টেনশন। কেন একটি দেশে এই টেনশন করতে হবে? আমরা কোন সমাজের প্রতিষ্ঠা করতে চাইছি আমরা নিজেরাই জানি না। ধর্ষণ আমাদের দেশে সবসময়ই ছিল। সারা বছরই দেশের কোথাও না কোথাও ধর্ষণের ঘটনা ঘটছেই। কিন্তু অতি সম্প্রতি ধর্ষণ এমনভাবে বেড়েছে যে তা রীতিমতো উদ্বেগ তৈরি করেছে। প্রশ্ন উঠেছে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে। বাইরে আমার দেশের নারীরা কেন নিরাপদ থাকবে না? কেন রাষ্ট্র বা সমাজ তাদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ। অথবা আর কতকাল ধর্ষণের মতো একটি নোংরা অপরাধের বোঝা সমাজ এবং রাষ্ট্রকে বইতে হবে। এসব প্রশ্নের কোনো গৎ বাধা উত্তর নেই কারও কাছেই। মূলত সামাজিক অবক্ষয় এর প্রমাণ হলো ধর্ষণের হার বৃদ্ধি পাওয়া। নৈতিকার চরম বিপর্যয়ে এটাই হয়। মানুষ হিতাহিত জ্ঞানশূন্য হয়ে পরে।

একজন দুইজন করে প্রতিদিন সংখ্যা যেন বেড়েই চলেছে। ধর্ষণ মানে তো শারিরীক মৃত্যু নয়। তবে তা মানসিক মৃত্যু। বেঁচে থেকেও সে মরে থাকে। আবার ধর্ষণের পর মুখ বন্ধ করতে মেরেও ফেলছে। নৃশংস থেকে নৃশংসতম ঘটনা আমরা দেখে চলেছি। সভ্য সমাজে অসভ্য বর্বদের পদচারণায় ক্রমেই ধরণী ভারী হয়ে উঠছে। এর থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার যেন কোন উপায় নেই। পশুবৃত্তি যেন সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে এমনভাবে চেপে বসেছে যেন সেখান থেকে আলোর পথ দেখিয়ে মনুষ্যত্ব পথ দেখানোর কেউ নেই। সমাজে ধর্ষণকারীদের দাপটই বেড়ে চলেছে। যেখানে নারী পুরুষ সমতার জন্য আমরা লড়াই করছি সেখানে ধর্ষণের ঘটনা আমাদের পেছনে ধাবিত করে। আবার অনেক ধর্ষকদের পেছনেও রাজনৈতিক ইতিহাস থাকে। যে কোনো স্থানে নারীরা ধর্ষিত হচ্ছে। বাস বা লঞ্চ কোথাও যেন নিরাপত্তা নেই। সুস্থ সমাজ গঠনে ধর্ষণের মতো ঘটনা কমিয়ে আনতে হবে। সমাজের অধঃপতন ঠেকাতে ধর্ষণের মতো ঘটনা প্রতিরোধ করতে হবে। না হলে আমাদের প্রতিদিন ভয়ংকর সব নারী নির্যাতনের খবর পড়তে হবে। যখন সমাজের আর উত্তরণের কোনো পথ থাকবে না। ধর্ষণ রুখতে আইনের প্রয়োগের সাথে সাথে সমাজকে শুদ্ধ করতে হবে। যে সমাজে মানুষ থাকবে কোনো অমানুষ থাকবে না। সেভাবেই শিশু, কৈশোর এবং যৌবনে শিক্ষা দিতে হবে। সুস্থ সমাজ ছাড়া সুস্থ মানুষ আশা করা দুরাশামাত্র।

ধর্ষণের মতো মনোবিকৃতি অপরাধের বিরুদ্ধে আমাদের ঘৃণা সবসময়ই ছিল এবং থাকবে। ধর্ষণ বিরোধী আন্দোলনের মধ্যেও দেশে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে বা ঘটছে। এতেই বোঝা যায় ধর্ষণকারীরা কতটা বেপরোয়া বা তাদের মানবিকতা কতটা পশুত্বে রুপ নিয়েছে যে দেশের মানুষের ঘৃণাও তাদের স্পর্শ করছে না। আইন হয়েছে। ধর্ষণকারীরা আইনের আওয়তায় আসবে এবং অপরাধ অনুযায়ী শাস্তিও পাবে। কিন্তু সমাজের মূল্যবোধের প্রতিষ্ঠা করতে না পারা পর্যন্ত ধর্ষণ বা নারীর প্রতি নির্যাতন রোধ করা সম্ভব হবে না। নারীর জন্য এই সমাজকে নিরাপদ করতে হলে প্রথমে নৈতিক মূল্যবোধ সম্পন্ন একটি সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। যেখানে নারীকে সম্মান দেওয়া হয়, নারীকে উন্নয়নের অংশীদার মনে করা হয় এবং সর্বোপরি নারীকে সহানুভূতি বা সহমর্মিতা দিয়ে নয় বরং তার যোগ্য মর্যাদা দেওয়া হবে। পশুত্বকে বের না করতে পারলে মনুষ্যত্বের স্থান হয় না। আমরা মনে প্রাণে পশুত্বকে বরণ করে নিচ্ছি। ফলে মনুষ্যত্ব ঘর ছেড়ে বেরিয়ে যাচ্ছে। কারণ বহু ঘটনা আমরা দেখেছি ধর্ষণের বহু পরে প্রকাশিত হয় অথবা সামাজিক চাপে প্রকাশ করে না নির্যাতিত। যা আমাদের চোখের আড়ালেই থেকে যাচ্ছে। সারা দেশের মানুষ এসব ঘটনায় ঘৃণা প্রকাশ করছে। ধর্ষকদের শাস্তির দাবিতে মানুষ রাজপথে নেমেছে। ধর্ষণের মতো নিকৃষ্ট বর্বোরচিত কাজ যারা করছে তাদের মধ্যে যেমন সার্টিফিকেট ধারী আছেন আবার অশিক্ষিতও আছে। আছে প্রায় সবশ্রেণি পেশার মানুষ।ধর্ষণের ঘটনা বৃদ্ধি পেলে বুঝতে হবে নারীদের জন্য ক্রমেই অনিরাপদ এবং ভয়ংকর হয়ে উঠছে প্রতিটি অলি-গলি। এমনকি নিজের ঘরও নিরাপদ নয়। যেখানে কেউ নিরাপদ নয় সেখানে সমাজ সুস্থ রাখা দুঃসাধ্য হয়ে ওঠে। এই সমাজ আদৌ কবে ধর্ষকমুক্ত বা নারী বান্ধব হবে তা আজ প্রশ্নের মুখে। যখন নারীরা মহাকাশে, সাগরে,রণক্ষেত্রে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে, যুদ্ধ করছে বা আগেও করেছে সেখানে তাদের ওপর পৌরষত্বের নামে এই অত্যাচার মেনে নেওয়া যায় না। এটা আমাদের মানসিকতার বিকারকে নির্দেশ করে।

লেখক : প্রাবন্ধিক ও কলামিস্ট

আমার বার্তা/জেএইচ

জাতীয় দুর্যোগ প্রশমন দিবস ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশের প্রস্তুতি

প্রাকৃতিক দুর্যোগ পৃথিবীর এক অবশ্যম্ভাবী অংশ, যা মানুষের জীবন, জীবিকা ও সম্পদকে বিপর্যস্ত করে তোলে।

রমজানের গুরুত্ব অসীম

রমজান ইসলামী বর্ষপঞ্জিকা অনুসারে নবম মাস, যেই মাসে বিশ্বব্যাপী মুসলিমগণ রোযা পালন করে থাকে। রমজান

ভগ্ন অর্থনৈতিক সংকটে অন্তবর্তীকালীন সরকারের চ্যালেঞ্জ ও করণীয়

গত দেড় যুগেরও বেশি বাংলাদেশে আর্থিক খাতে শৃঙ্খলার প্রবল অনুপুস্থিতি, অর্থনীতিতে বিভিন্ন দুষ্ট চক্রের আবির্ভাব

ইলিশ মাছের লিঙ্গ রহস্য

ইলিশ মাছ (বৈজ্ঞানিক নাম: Tenualosa ilisha) বাংলাদেশের জাতীয় মাছ এবং এ দেশের সংস্কৃতি ও অর্থনীতিতে
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

কিউইদের স্বপ্ন ভেঙে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির শিরোপা ভারতের

পিলখানা হত্যাকাণ্ডে হাসিনা-আজিজসহ ১৩ জনের নামে মামলা

পলিথিনের ক্ষতিকর প্রভাব কমাতে পাটজাত পণ্যের ব্যবহার বাড়াতে হবে

রাস্তাঘাটে নারীদের হয়রানি বন্ধে আলাদা হটলাইন চালু করা হবে

মব ভায়োলেন্সের সঙ্গে জড়িত সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: তথ্য উপদেষ্টা

সাইফুজ্জামানের ১০২ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ, ৯৫৭ বিঘা জমি জব্দ

নারীর উন্নয়নকে বাদ দিয়ে একটি জাতির সার্বিক উন্নয়ন সম্ভব নয়

রিজার্ভ এখন ২১.৪০ বিলিয়ন ডলার

সামরিক বাহিনীর ৮ সংস্থা ও স্থাপনার নাম পরিবর্তন

ঈদে ট্রেনে ফিরতি যাত্রার অগ্রীম টিকিট বিক্রি শুরু ২৪ মার্চ

ঈদে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু ১৪ মার্চ

তামিম-নাঈমের সেঞ্চুরির দিনে জয় আবাহনী-মোহামেডান-প্রাইম ব্যাংকের

বহিস্কৃত যুবদল নেতা ষড়যন্ত্রের শিকার দাবি করে সাবেক ছাত্র নেতাদের সংবাদ সম্মেলন

দেশব্যাপী ধর্ষণের প্রতিবাদে পঞ্চগড়ে বিক্ষোভ

জুলাই শহীদদের কাছে আমরা সবাই ঋণী: ফরিদা আখতার

আইএফজে ও বিএমএসএফ এর উদ্যেগে আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালিত

গজারিয়ায় অবৈধ চুনা কারখানা গুঁড়িয়ে দিলেন ইউএনও

ভোলায় নৌবাহিনীর যৌথ অভিযানে মাদকসহ ১ জন আটক

মেঘনা নদী রক্ষা প্রকল্প আটকে থাকায় প্রধান উপদেষ্টার বিস্ময়

স্টারলিংক এলে দেশীয় ইন্টারনেট ব্যবসায়ীরা ভালো সেবা দিতে বাধ্য হবে